পৃথিবী বদলে দিতে চাওয়া একজন বাঙ্গালী, সালমান খান



চাইলেই কি পৃথিবী বদলে দেয়া যায়? অধিকাংশেরই উত্তর হবে হয়ত বদলানো যায়, তবে এরজন্য প্রয়োজন বিশ্বব্যাপি বদলে দেয়ার ঐক্য এবং সবার প্রচেষ্টা। একজনের একার পক্ষে পৃথিবী বদলানো কোনভাবেই সম্ভব নয়। তবে একজন কিন্তু পৃথিবীকে ঠিক ই বদলে দেয়ার চেষ্টা করেছেন। পুরো পৃথিবীটাকে বদলাতে না পারলেও অন্তত শিক্ষা ব্যবস্থাকে বদলানোর ‘আইডিয়া’ করেছেন তিনি। বদলে দেয়ার জন্য তিনি যে পরিকল্পনা করেছেন সে পরিকল্পনার যথাযথ স্বীকৃতিও পেয়েছেন এবার।
2010-10-05_182912
এতক্ষন ধরে যে পরিকল্পনাকারীর গল্প করছি তাঁর নাম সালমান খান। সার্চ ইঞ্জিন জায়ান্ট গুগলের কাছ থেকে তিনি সম্মাননা জিতেছেন ‘ওয়ার্ল্ড চেঞ্জিং আইডিয়া’র পরিকল্পনাকারী হিসাবে। মোট পাঁচটি আইডিয়াকে এ পুরষ্কার দিয়েছে গুগল। তারই একটি হলো সালমান খানের অনলাইন শিক্ষা বিষয়ক ভিডিও টিউটোরিয়াল। ‘খান একাডেমি’ নামক অনলাইন ভিডিও টিউটোরিয়াল প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা সালমান খান একজন বাঙ্গালী।

প্রজেক্ট টেন টু দ্যা হানড্রেড
মানুষ শখের বসে বা প্রয়োজনের তাগিদেই বিভিন্ন পরিকল্পনা করে, ‘আইডিয়া’ প্রকাশ করে। প্রতিটা মুহুর্তেই মানুষ হয়ত একেকটি পরিকল্পনা করছে, সেগুলোকে বাস্তব রুপ দিতে চেষ্টা করছে। এমনই পরিকল্পনা বা ‘আইডিয়া’র মধ্য থেকে এমনও হয়ত ধারণা বা পরিকল্পনা রয়েছে যেগুলো গোটা পৃথিবীকেই পরিবর্তন করে দিতে পারে। এরকম পরিকল্পনাগুলোকে জনসম্মুখে তুলে আনার জন্য ‘প্রজেক্ট টেন টু দ্যা হানড্রেড’ নামে ১০ মিলিয়ন ডলার পুরষ্কার ঘোষনা করেছিল প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান গুগল। প্রতিষ্ঠানটির দশম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে এ ঘোষনা দেয়া হয়েছিল। এরপর ১৭০ টিরও বেশি দেশ থেকে পৃথিবী বদলে দিতে পারে এমন দাবি নিয়ে ১ লাখ ৫৪ হাজার অ্যাপ্লিকেশন জমা পড়ে। দীর্ঘ যাচাই বাছাই শেষে এই বিপুল সংখ্যক ‘আইডিয়া’ থেকে চূড়ান্তভাবে ১৬ টি পরিকল্পনা নির্বাচন এবং তার তালিকা প্রকাশ করে গুগল। এরপর চূড়ান্তভাবে এ প্রকল্পগুলোর মধ্যে মাত্র পাঁচটি প্রকল্পকে চূড়ান্ত বিজয়ী ‘আইডিয়া’ হিসাবে নির্বাচন করা হয়েছে এবং নির্বাচিত ‘আইডিয়া’ কে আরোও বিস্তৃত করার জন্য প্রত্যেক প্রকল্পকে ২০ লাখ (+-) ডলার করে অর্থ সহায়তা দেয়া হয়েছে। একই সাথে প্রকল্পগুলোর পরিকল্পনাকারীদের সম্মাননা দেয়া হলো পৃথিবী বদলে দেয়ার মতো ‘আইডিয়া’র ‘গুরু’ হিসাবে। শিক্ষা, রাষ্ট্র পরিচালনা, বিজ্ঞান এবং পরিবহন ব্যবস্থা সহ পাঁচটি বিভাগে সেরা পাঁচ প্রকল্পকে এ পুরষ্কার দিয়েছে গুগল।
এক নজরে গুগলের এ প্রকল্পের বিস্তারিত জানতে দেখে নিন গুগলের নিজস্ব ভিডিও টিউটোরিয়াল:
সেরা পাঁচ ‘আইডিয়া’
সেরা পাঁচ আইডিয়া’র মধ্যে শিক্ষা বিভাগে চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত হয়েছে সালমান খানের খান একাডেমির বিনা মূল্যে শিক্ষামূলক অনলাইন ভিডিও টিউটোরিয়াল। এ প্রকল্পটিকে আরোও এগিয়ে নিতে খান একাডেমিকে ২০ লাখ ডলার পুরষ্কার দিয়েঁছে গুগল। যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞান এবং গণিত দল প্রতিযোগিতা দলকে ‘রিয়েল ওয়ার্ল্ড ওয়ার্কিং এক্সপেরিয়েন্স’ ধারণা দেয়ার জন্য ৩০ লাখ ডলার দেয়া হয়েছে। সরকারের সব কাজকে একেবারেই সচ্ছ করার জন্য পবলক রিসোস নামক ধারণাকেও দেয়া হয়েছে ২০ লাখ ডলার পুরষ্কার। গাড়ি চালানোতে নতুন প্রযুক্তির ‘আইডিয়া’ দেয়ার জন্য শোয়েবো প্রকল্পকে দেয়া হয়েছে ১০ লাখ ডলার পুরষ্কার। আর আফ্রিকান শিক্ষার্থীদের গণিত এবং বিজ্ঞান শিক্ষা দেয়ার জন্য নতুন ধরনের আইডিয়া দেয়ার জন্য ২০ লাখ ডলার পুরষ্কার পেয়েছে এইমস নামক একটি প্রকল্প।

একজন সালমান খান
সালমান জন্মগ্রহণ করেন যুক্তরাষ্ট্রের লুসিয়ানার নিউ অর্লিন্স শহরে। তার বাবা ছিলেন বাংলাদেশী, তাঁর বাড়ি ছিল বরিশালে। যুক্তরাষ্ট্রেই বাবা মায়ের সঙ্গে বেড়ে ওঠেন সালমান। লেখাপড়া করেন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব আইটি-তে। ম্যাথমেটিকস এবং ইলেকট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং ও কম্পিউটার বিজ্ঞানে আলাদা করে বিএস পাস করেন। এরপর একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইলেকট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএস পাস করেন। এত্ত এত্ত লেখাপড়া করার পরও থেমে থাকেননি এ মেধাবী। আবার হার্বার্ড বিজনেস স্কুল থেকে এমবিএ ও পাসও করেছেন তিনি। ২০০৬ সালে তার অনলাইন অংক শেখার টিউটোরিয়াল সাইট ‘খান একাডেমি’র যাত্রা শুরু হলেও তিনি এতে পরিপূর্ন সময় দিতে শুরু করেন ২০০৯ সালের শেষ দিক থেকে। এ পর্যন্ত খান একাডেমির ইউটিউব চ্যানেল থেকে ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখা হয়েছে আড়াই কোটি বারেরও বেশিবার! আর জনপ্রিয় এ ইউটিউব চ্যানেলটির সাবস্ক্রাইবার রয়েছে ৭৫ হাজারেরও বেশি! অনলাইন ভিডিও টিউটোরিয়াল সম্পকে খান অ্যাকাডেমির নিজস্ব টিউটোরিয়ালটি একনজর দেখে নিতে পারেন:
খান একাডেমির শুরুর কথা
2010-10-05_182140২০০৪ সালের শেষের দিকে চাচাতো বোন নাদিয়াকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে দূর থেকেই ইয়াহু ডুডল নোটপ্যাডের মাধ্যমে অংক শেখাতে শুরু করেন সালমান খান। অল্প অল্প করে তাঁর এ উদ্যোগে ‘ফেল্টুশ’ চাচাতো বোনটি অংক পরীক্ষায় দারুন ফলাফল করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিলো। এ ঘটনার পর অন্যান্য আত্মীয় স্বজনরাও তাদের সন্তানের অংক শেখানোর দায়িত্ব দিয়ে দিলেন সালমান খানের ওপর! হায়! এতগুলো মানুষকে অংক শেখানোর সময় তিনি কিভাবে পাবেন? বিষয়টিকে আরোও সহজ করার জন্য তিনি ভাবতে শুরু করলেন। ২০০৬ সালের ১৬ নভেম্বর তিনি কম্পিউটারের মাধ্যমে অংকের ওপর কয়েকটি ভিডিও টিউটোরিয়াল তৈরি করে সেগুলো ভিডিও শেয়ারিং সাইট ইউটিউবে আপলোড করে দিলেন। তাঁর এ পরিকল্পনাটিকে তিনি আরোও বিস্তৃত করলেন, শুধু নিকটাত্মীয়রা নয়, পৃথিবীর সব শ্রেনীর শিক্ষার্থীরা যাতে এ ভিডিও দেখে অংক শিখতে পারে তাঁর উদ্যোগ নিতে হবে তাকে। অফিসের কাজের ফাকে তিনি একা একা বিভিন্ন ‘লেসন’-এর ভিডিও টিউটোরিয়াল তৈরি করতেন। দিন দিন বাড়তে থাকলো তার ইউটিউব ভিডিওর জনপ্রিয়তা। প্রতিদিন হাজার হাজার ভিজিটর তার ভিডিও দেখতে শুরু করলো। তবে তাঁর কাজ নিয়ে নিজে সন্তুষ্ট হতে পারলেন না সালমান খান। তাকে আরোও বেশি সময় দিতে হবে এ কাজে। ২০০৯ সালের শেষ দিকে ছেড়ে দিলেন চাকরি। এরপর দিনের সম্পূর্নটা সময়ই তিনি ভিডিও টিউটোরিয়াল তৈরির কাজে মন দিলেন। এসময়ে তার ভিডিও টিউটোরিয়ালগুলো প্রতিদিন বিশ্বব্যাপি ৩৫ হাজারেরও বেশি দর্শক দেখতে লাগলেন। কিভাবে সালমান খান এ সাইটটি তৈরি করেছেন এবং কেনো তৈরি করেছেন, তার ভবিষ্যত পরিকল্পনা সহ অনেক তথ্যই রয়েছে সালমান খান-এর ২০ মিনিটের একটি বক্তব্যে। এখানে প্রশ্ন উত্তর ভিত্তিক আলোচনাটি একনজরে দেখে নিন নিচের ভিডিও থেকে:
সালমান খান এমআইটি ক্লাবেও তাঁর বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছিলেন। আলোচনাটি দেখে নিন নিচের ভিডিও থেকে:
খান একাডেমির টিউটোরিয়ালগুলো
সালমানের তৈরি অনলাইন টিউটোরিয়াল প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে ১ হাজার ৮০০-রও বেশি ভিডিও টিউটোরিয়াল রয়েছে। সাইটটিতে ভিডিও গেইমগুলোর মধ্যে রয়েছে বীজগণিত, পাটিগণিত, ব্যংকিং ও অর্থ, জীব বিদ্যা, ব্রেইন টিজার, ক্যালকুলাস, রসায়ন, ক্রেডিট ক্রাইসিস, অর্থনীতি, ডেভেলপমেন্ট ম্যাথ, ডিফারেন্সিয়াল ইকুয়েশন, ফিনান্স, গিথনার প্লান, জিওমেট্রি, ইতিহাস, লিনিয়ার অ্যালজেবরা, অরগানিক রসায়ন, পলসন বেলআউট, ফিজিকস, প্রি-অ্যালজেবরা, প্রি-ক্যালকুলাস, প্রোবালিটি, পরিসংখ্যান, ট্রিগনোমেট্রি, ভ্যালুয়েশন এবং ইনভেস্টিং, ভেনচার ক্যাপিটাল এবং শেয়ার বাজার সহ বিভিন্ন বিষয়ের ওপর সব ধরণের টিউটোরিয়াল পাওয়া যাবে। এছাড়াও প্রতিষ্ঠানটির ভিডিও টিউটোরিয়ালগুলো প্রাথমিকভাবে শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্রের শিার্থীদের ল্য করে তৈরি করা হয়েছিল, এজন্য সাইটটির সব ভিডিও টিউটোরিয়াল গুলো গুগলের ভিডিও শেয়ারিং সাইট ইউটিউবে আপলোড করে রাখা। আর প্রতিষ্ঠানটির মূল সাইটে পাওয়া যাবে ভিডিও টিউটোরিয়ালগুলোর ভিডিও লিংক। নিজের তৈরি টিউটোরিয়ালগুলো সম্পর্কে সালমান খান বলেন, যে উদ্যোগটি আমি গ্রহণ করেছি সেটি বিশ্বব্যাপি সব শ্রেনীর শিার্থীদের জন্য ছড়িয়ে দিতে চাই। আমি নিজে যতটুকু করেছি সেটি এ প্রকল্পের ছোট্র একটি দিক। আমার এ প্রকল্পের মাধ্যমে লাখো লাখো শিক্ষার্থী যেমন শিখতে পারবে তেমনি হাজার হাজার মানুষ এর সাথে সহজে যুক্তও হতে পারবে।
বিভিন্ন গনমাধ্যমে সালমান খান-কে নিয়ে প্রতিবেদন
বিভিন্ন গনমাধ্যম সালমান খানকে নিয়ে বিভিন্ন প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। আসুন দেখি সিএনএন সালমান খানকে সম্পর্কে কি বলেঃ
শুধুই কি গণমাধ্যম?? বিভিন্ন ওয়েবসাইটেও তার সম্পকে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। মিক্সারগি.কম তে দেখে নিন সালমান খান বিষয়ক প্রতিবেদন:
সব ভিডিও ওপেনসোর্সে
সালমান খান যে ‘ইউনিক’ ধারণা নিয়ে তাঁর খান একাডেমির যাত্রা শুরু করেছিলেন তা বিশ্বব্যাপি লাখো লাখো শিার্থীর জন্য অতি প্রয়োজনীয় একটি প্রকল্প। আর তাই এ প্রকল্পকে ঘিরে বাণিজ্যিক সম্ভাবনাও অফুরন্ত। বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান থেকে তাকে প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল তার ভিডিও টিউটোরিয়ালগুলোকে বাণিজ্যিকীকরণ করার জন্য। কিন্তু সেসব প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন সালমান খান। তার সমস্ত ভিডিও টিউটোরিয়ালগুলো তিনি ওপেনসোর্স করে দিয়েছেন। বাণিজ্যিকীকরণ করলে যে ভিডিও টিউটোরিয়ালগুলো থেকে তিনি লাখ লাখ ডলার পেতেন সেগুলো তিনি অতি সহজেই প্রত্যাখ্যান করেছেন! তার ভিডিও টিউটোরিয়ালগুলো ওপেনসোর্স লাইসেন্সের অধীনে থাকায় যেকেউ এগুলো অনলাইন থেকে ডাউনলোড, অন্যকে বিতরণ, অনুবাদ প্রকল্প এবং এগুলো বর্ধিত করতে পারবেন। ইতিমধ্যে কয়েকটি দেশে এ ভিডিও টিউটোরিয়ালগুলো আঞ্চলিকীকরণ বা সেদেশের নিজস্ব ভাষায় অনুবাদকরণ শুরু হয়ে গেছে।
বিল গেটসের প্রিয় শিক্ষক!
বিল গেটসের পরিচয় নিশ্চয় কাউকে নতুন করে দিতে হবেনা। বিশ্ব তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রের উল্লেখযোগ্য এ ব্যক্তির সবচেয়ে প্রিয় শিক নাম কি? এমন প্রশ্নের জবাবে বিল গেটস বলেছেন সালমান খানের নাম। বিল গেটস জানিয়েছেন, সালমান খান যে কাজটি করেছেন সেটি সত্যিই ‘অ্যামেজিং’! কঠিন কঠিন বিষয়গুলোকে তিনি খুব সহজেই তুলে এনেছেন।’ বিল গেটস এবং তার এগারো বছরের সন্তান এখন নিয়মিত খান একাডেমি থেকে অনলাইনে বীজগনিত এবং জীববিদ্যার বিভিন্ন বিষয় শিখছেন। বিল গেটসের ভাষায়, ‘সালমান খান যে কাজটি করেছেন সেটি সত্যিই অবিশ্বাস্য!’ শুধু সালমান খানের কাছ থেকে অংক শেখ ই নয়, টিভি টক শো-তে তিনি সালমান খান কে নিয়ে অনেক রকম কথা ই বলেছেন। নিচে একটি টিভি শো-এর ভিডিও এমবেড করে দিলাম। দেখে নিতে পারেন সালমান খান সম্পকে কি বলছেন বিল গেটস…
অনুবাদ করা যেতে পারে টিউটোরিয়াল
আমাদের দেশের বেশিরভাগ শিক্ষার্থী গনিতে অনেক ভয় পায়। এধরণের শিক্ষর্থীদের জন্য এসব ভিডিও টিউটোরিয়ালগুলো অনুবাদ বা আঞ্চলিকীকরণ করা যেতে পারে। তাহলে আমাদের দেশের শিার্থীরাও সহজেই তাদের অংকভীতি দূর করতে পারবেন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ঠরা। ভিডিও টিউটোরিয়ালগুলো ওপেনসোর্স ভিত্তিক হওয়ায় যেকোন ভাষায় এটি অনুবাদ করে নিতে আইনগত কোন বাধা নেই। তাই আমাদের দেশের শিার্থীদের কাছে এ টিউটোরিয়াল আরোও সহজবোধ্য করার জন্য উদ্যোগ নেয়া প্রয়োজন। যারা অংক ভালো বোঝেন তারা নিজ উদ্যোগে আপাতত কয়েকটি ভিডিও অনুবাদ করে দেখতে পারেন। আপনার দেখাদেখি হয়ত আরোও অনেকেই এগিয়ে আসবেন।


চলুন ঘুরে আসি খান অ্যাকাডেমি থেকে
খান অ্যাকাডেমি আমাদের একজন বাঙ্গালীর মেধার তৈরি। এটাকে বিভিন্ন সহায়তা করাও কিন্তু আমাদের দায়িত্ব। খান অ্যাকাডেমির ওয়েবসাইটটি পাবেন এখানে। টুইটারে খান অ্যাকাডেমিকে ফলো করতে পারেন এখন থেকে। ফেইসবুকে ভক্ত হতে চান? জাস্ট এখনাে ক্লিক করে আপনার ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট লগ-ইন করুন। এবার লাইক বাটনে ক্লিক করুন। কেউ টাকা পয়সা দিয়েও সাহায্য করতে চাইলে করতে পারেন। পেপাল অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা দিতে হবে। এজন্য এখানে ক্লিক করুন। আর সালমান খানের অ্যাকাডেমি সম্পকে ওভারভিউ ভিডিওটি শেষ মুহুতে জেনে নিন। নাহলে কিন্তু অনেক কিছুই অজানা থেকে যাবে। :-)



Responses

0 Respones to "পৃথিবী বদলে দিতে চাওয়া একজন বাঙ্গালী, সালমান খান"

নিয়ে নিন HD ফেসবুক চ্যাট ইমু । যারা ফেসবুক চালান তারা একবার হলেও এদিকে আসেন
বিল গেটস ::: কম্পিউটার জগতের জীবন্ত কিংবদন্তী
Youtube এর Video দেখুন,শুধু মাত্র নিচের Addon ডাউনলোড এর মাধ্যমে ...
বই ও সফটওয়্যারের জন্য আপনাকে আর কারো কাছে সাহায্য চাওয়া লাগবে না …… আমার সংগ্রহের সবকিছু শেয়ার করলাম
 

Flash Labels by Way2Blogging

Translate

free counters

Clock

Return to top of page Copyright © 2010 | Platinum Templates Converted into Blogger Template by SEO Templates
^ Back to Top