Nexus Root Toolkit (100% Safest, Easiest, Smartest & Trusted)



Backup/Restore
    Lock/Unlock
    Root/Unroot
    Flash Stock ROM

Nexus Root Toolkit (100% Safest, Easiest, Smartest & Trusted): http://www.wugfresh.com/nrt/

Universal Naked Driver (USB Driver): http://forum.xda-developers.com/google-nexus-5/development/adb-fb-apx-driver-universal-naked-t2513339

Watch & Follow step by step: https://www.youtube.com/watch?v=KnlUdjUaD3Q&app=desktop

Supported Nexus Devices:

· Galaxy Nexus: GSM Models (both yakju and non-yakju builds)
· Galaxy Nexus: CDMA/LTE Verizon Models
· Galaxy Nexus: CDMA/LTE Sprint Models
· Nexus S: Worldwide, i9020t and i9023 Models
· Nexus S: 850MHz, i9020a Models
· Nexus S: Korea, m200 Models
· Nexus S 4G: d720 Models
· Nexus 4: LG Phone
· Nexus 5: LG Phone

· Nexus 6: Motorola Phone

· Nexus 7 1st Gen. (2012) WiFi: ASUS Tablet
· Nexus 7 1st Gen. (2012) WiFi/3G: ASUS Tablet
· Nexus 7 2nd Gen. (2013) WiFi: ASUS Tablet
· Nexus 7 2nd Gen. (2013) WiFi/3G/LTE: ASUS Tablet
· Nexus 9 WiFi: HTC Tablet

· Nexus 9 WiFi/LTE: HTC Tablet
· Nexus 10: Samsung Tablet

[Read More...]


ADB, fastboot এবং Driver ইন্সটল।



১. ADB, fastboot এবং Driver ইন্সটল।     >> এখান থেকে fastboot.zip ফাইল টা নামাতে হবে।  http://downloadandroidrom.com/file/tools/fastboot.zip       

          zip ফাইলটা  extract করে desktop এ কপি করুন এবং nexus নামে rename করুন।

    >> nexus 5 এর জন্য নিচের লিংক থেকে driver ডাউনলোড করে নিতে হবে। এখানে কয়েকটা driver আছে। আমার জন্য "universal naked driver" কাজ করেছে।  http://www.theandroidsoul.com/nexus-5-driver-adb-fastboot-installation-guide/

    >> ADB, FASTBOOT এবং driver ঠিকমতো ইন্সটল হয়েছে কিনা সেটা চেক করে নেয়ার জন্য এই কাজটা করতে হবে...                ## মোবাইল developer অপসন থেকে usb  debugging ইনাবল করে নিন। এখন মোবাইল off করে বুটলোডার মুডে যান (power button+volume dawn)। usb ক্যাবল দিএ pc এর সাথে কানেক্ট করুন।

         ##windows এর  start মেনু থেকে cmd টাইপ করে command prompt  চালু করেন। এবার লাইন বাই লাইন type করুন।

cd Desktop  ( enter চাপুন)

cd nexus adb version

        >>জদি সবকিছু ঠিকঠাক থাকে তাহলে এই লেখা উঠবেঃ "android Debug bridge version x.x.x.x"  ২. nexus 5 এর জন্য android 5.0 ডাওনলোড করে নিন। ctrl চেপে ডাউনলোড লিংকে click করুন।

      http://developer.android.com/preview/index.html#Start

৩. android 5.0 এর ফাইলটা extract করুন। এবার hammerhead-lpx13d ফাইল এর ভিতরের সবগুলো ফাইল সিলেক্ট  করে desktop এর nexus ফাইলে paste করুন।

৪. মোবাইল developer অপসন থেকে usb  debugging ইনাবল করে নিন। এখন মোবাইল off করে বুটলোডার মুডে যান (power button+volume dawn)। usb ক্যাবল দিএ pc এর সাথে কানেক্ট করুন।

৫. এখন windows এর start মেনু থেকে command চালু করে লাইন বাই লাইন টাইপ করুন।

>>cd desktop  >>cd nexus  >>fastboot flash bootloader bootloader-hammerhead-hhz12d.img >>fastboot reboot-bootloader  >>fastboot flash radio radio-hammerhead-m8974a-2.0.50.2.21.img  >>fastboot reboot-bootloader 

>>fastboot -w update image-hammerhead-lpx13d.zip

৬. আপনার কাজ শেষ।

NOTE:  >> শেষেরটা  copmplete হতে একটু সময় লাগবে আবং কিছু লেখা আসবে এমন....... not found/connected. এগুলো দেখে                 ঘাবড়াবার কোন কারন নেই।  >> command গুলো টাইপ করার সময় খেয়াল করে আপনার ফাইলগুলোর সাথে নাম মিলিয়ে টাইপ করুন।  >> সব complete হয়ে গেলে প্রথমবার boot হতে সময় লাগবে।## আরো ভালোভাবে বুঝার জন্য এই ভিডিওটা দেখে নিতে পারেন। https://www.youtube.com/watch?v=fdNV52dwyFc

[Read More...]


অ্যান্ড্রয়েড সম্পর্কে কিছু আশ্চর্য তথ্য



অ্যান্ড্রয়েড চেনে না এমন মানুষ এখন কমই আছে। আর ব্যাবহারকারিও বাড়ছে দিন দিন। iOS কিংবা অন্যান্য অপারেটিং সিস্টেমের তুলনায় গুগলের অ্যান্ড্রয়েড খুবই দ্রুতগতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। এমন এক সময় হয়ত আসবে যখন অ্যান্ড্রয়েড সব জায়গায় বিরাজ করবে।
Sundar Pichai গুগলের একজন ইন্ডিয়ান কর্মকর্তা যিনি বর্তমানে গুগলের Senior Vice President হিসেবে নিয়োজিত আছেন। তার দায়িত্বের অধিনে রয়েছে গুগল ক্রোম, অ্যান্ড্রয়েড এবং গুগল অ্যাপস।
1 billion android user pichai
Sundar Pichai ঘোষণা করেছেন যে বর্তমানে অ্যান্ড্রয়েডের অ্যাক্টিভ ইউজার সংখ্যা ১ বিলিয়ন। ৩০ দিনের এক নজরদারিতায় জানা গেছে এই তথ্য। ২০১৩ সালে ৯০০ মিলিয়ন নতুন অ্যান্ড্রয়েড ইউজার যোগ হয়েছে যা ২০১২ সালে ছিল মাত্র ৪০০ মিলিয়ন। ২০১৪ সালেতো আরো অনেক ইউজার যোগ হয়েছে, তাই বলা যায় যে অ্যান্ড্রয়েড বর্তমানে মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমের চ্যাম্পিয়ন।

কিছু আশ্চর্য তথ্যঃ

আসুন অ্যান্ড্রয়েড সম্পর্কে কিছু তথ্য জানি যা আপনি হয়ত আগে জানতেন না। আগেই বলে রাখি সবাই সবকিছু জানে না আবার অনেকের অনেক কিছুই জানা। তাই আপনি যেটা জানেন সেটা অন্যদের জানার জন্য ছেড়ে দিন আর যা না জানেন তা জেনে নিন। সব গুলো তথ্যই পুরনো কিন্তু সবার দৃষ্টিগোচর হয়নি বলেই লিখছি।
অ্যান্ড্রয়েডের ইতিহাস
অনেকেই হয়ত জানেন অ্যান্ড্রয়েডের নির্মাতা গুগল নয়। Android Inc. ২০০৩ সালে অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপ করেন এবং ডেভেলপারের নামানুযায়ি অ্যান্ড্রয়েডের নামকরন করা হয়। অ্যান্ড্রয়েড হচ্ছে ফাউন্ডারের নিকনেইম, রোবটের সাথে বেশি জড়িয়ে থাকার ফলে সবাই তাকে অ্যান্ড্রয়েড বলে ডাকতো।
android history baundole
২০০৫ সালে Android Inc. কে গুগল কিনে নেয়। গত ডিসেম্বার পর্যন্ত ১৭৪ টা কম্পানিকে কিনে নেয় গুগল। অ্যান্ড্রয়েড কে কিনেছে 50,000,000 ডলার দিয়ে। আমার মনে হয় এটায় ছিল গুগলের সেরা সিদ্ধান্ত।
প্রথম অ্যান্ড্রয়েডের ব্যাবহার
অনেকেই হয়ত জানেন না যে অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপ করা হয়েছিলো ডিজিটাল ক্যামেরা জন্য। কিন্তু গুগল যখন কিনে নেয় তখন তারা বুঝতে পারে যে ডিজিটাল ক্যামেরার চাইতে মোবাইলের চাহিদা বেশি তাই তারা মোবাইলের জন্য অ্যান্ড্রয়েড শুরু করে।
OLYMPUS DIGITAL CAMERA
HTC Dream হচ্ছে সেই মোবাইল যেটায় প্রথম পাবলিক ভাবে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম ব্যাবহার করা হয়েছে। ২২ অক্টোবর ২০০৮ সালে প্রথম এই মোবাইলটি বাণিজ্যিক ভাবে রিলিজ করা হয়। তার মানে আমাদের মত জনসাধারনের হাতের নাগালে অ্যান্ড্রয়েড এসেছে ২০০৮ সালের শেষের দিকে।
অ্যান্ড্রয়েড ইউজাররা প্রতিদিন যা যা করেন
৩০ দিনের পর্যালোচনায় দেখা গেছে যে অ্যান্ড্রয়েড ইউজাররা দিনে ২০ বিলিয়ন মেসেজ পাঠায়, ৯৩ মিলিয়ন সেলফি তুলে এবং ২৪ ঘণ্টায় প্রায় ১০০ বিলিয়ন বার তাদের মোবাইল চেক করে। সবাইকে ট্র্যাক করা সম্ভব না হয়ত গুগল অনেকে ইউজারদের কথা জানেই না, তাদের বাদ দিয়ে হিসেব করলেও যা দেখা যায় তাতে বুঝাই যাচ্ছে অ্যান্ড্রয়েডের বর্তমান অবস্থানটা কোথায়!
অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের নাম এবং ভার্সন
অ্যান্ড্রয়েডের বেশীরভাগ ভার্সনের নাম করন করা হয়েছে মিষ্টি খাবারের নামের সাথে মিলিয়ে। আমি বেশীরভাগ বলেছি বলে আপনারা মনে করতে পারেন যে সব গুলোইতো খাবারের নাম! আসলে অ্যান্ড্রয়েডের প্রথম ২ টা ভার্সনের নাম কোন খাবারের নামে ছিল না। আসুন দেখি অ্যান্ড্রয়েড ভার্সনের হিস্টরি।
Android 1.0 এর নাম ছিল Android Alpha তারপরে Android 1.1 এর নাম দেওয়া হয় Android Beta এগুলোর আলাদা কোন লোগো ছিল না। কিন্তু অদ্ভুত ভাবে নাম গুলো ইংরেজি বর্ণমালার প্রথম থেকে শুরু হয়েছে। প্রথমে A=Alpha পরে B=Beta তারপর থেকে সকল ভার্সন সিরিয়াল অনুসারেই এসেছে। A, B, C, D, E, F, G, H, I, J, K, L  !!!!!
android os update chain
উপরের ছবিতে C-K পর্যন্ত দেওয়া আছে। প্রথমে AB এবং শেষে L=Lollypop যোগ হবে।
iOS এর সাথে অ্যান্ড্রয়েডের তুলনা
অ্যান্ড্রয়েডের পরে বর্তমানে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম হল iOS । অ্যাপল তাদের অপারেটিং শুধু নিজেদের মোবাইলে ব্যবহার করার ফলে হয়তো অ্যান্ড্রয়েডের ধাঁরে কাছেও আসতে পারবে না। এর আরেকটি বিশেষ কারন হল iPhone এর আকাশ ছোঁয়া দাম যা আমাদের মত গরীবরা স্বপ্নেও কিনতে চাই না! :P
android vs iphone
অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS এর গোল্লাছুট খেলায় এগিয়ে আছে অ্যান্ড্রয়েডই। ২০১৩ সালের এক পরিসংখ্যায় দেখা গেছে যে স্মার্টফোন বাজারে অ্যান্ড্রয়েড পরায় ৭৯ ভাগ জায়গা দখল করে রেখেছে যেখানে iOS দখল করেছে মাত্র সাড়ে ১৫ ভাগ। ট্যাবলেট কম্পিউটারের বেলায়ও অ্যান্ড্রয়েড এগিয়ে, ২০১২ সালে অ্যান্ড্রয়েড ট্যাবলেটের পরিমান ছিল ৩৯%, ২০১৩ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৬% এবং বর্তমানে সেটা ৬২% -এ এসে ঠেকেছে। আর অ্যাপলের iOS ট্যাবলেট ৩৬% মার্কেট দখলে রেখেছে।
android the best os in market
অবশেষে দেখা গেলো যে অ্যান্ড্রয়েডই হচ্ছে রাজা। উপরের বেশিরভাগ তথ্য এক বছর পুরনো নতুন করে পরিসংখ্যান হয়নি। হলেও অ্যান্ড্রয়েডই উপরে থাকবে কারন অ্যান্ড্রয়েডের জনপ্রিয়তা কমে নি বরং বেড়েছে।
[Read More...]


আসুন জেনে নিই রুট (ROOT) সম্পর্কিত সকল তথ্য



রুট (ROOT), অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীরা প্রায়ই শুনে থাকবেন এই শব্দটি । বিভিন্ন সাইটে এই বিষয়টি নিয়ে অনেক ধরনের ধারনা রয়েছে । তবে আজকে আমার প্রাথমিক ধারনা আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করছি । অনেক অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ব্যবহারকারীরাই রুট কী এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর জানেন না । অনেকে মনে করেন রুট করার মাধ্যমে ডিভাইসের পরিপূর্ণ পারফরম্যান্স পাওয়া সম্ভব, আর তাই অনেকেই রুট করতে আগ্রহী হয়ে পড়েন । কিন্তু রুট করার পর দেখা যায় তাদের ডিভাইসের পারফরম্যান্স আগের মতোই রয়ে যায় বা আগের চেয়ে খারাপ হয়ে পরে । তারা হতাশ হয়ে পড়েন এ অবস্থা দেখে । কিন্তু তাদের মাঝে অজানাই থেকে যায় যে রুট করার আসল সার্থকতা কোথায় । আজকের আমি আমার এই লেখার মাধ্যমে আপনাদের সামনে রুট করার কারন , কেন করবেন , রুট করার উপকারিতা এবং অপকারিতা তুলে ধরার চেষ্টা করব । এবং আমার ধারনা আপনাদের মনে রুট বিষয়টি নিয়ে আর কোন সন্দেহ মুলক ধারনা থাকবে না ।
► রুট ব্যাপারটা আসলে কী?
╚» রুট শব্দটি এসেছে লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম থেকে । লিনাক্স ব্যবহারকারীদের মধ্যে যাদের রুট প্রিভিলেজ বা সুপারইউজার পারমিশন আছে তাদেরকে রুট ইউজার বলা হয় । সবচেয়ে সহজ শব্দে বলা যায় , রুট হচ্ছে অ্যাডমিনিস্ট্রেটর বা প্রশাসক যদিও এর বাংলা অর্থ গাছের শিকড় । রুট হচ্ছে একটি পারমিশন বা অনুমতি । এই অনুমতি থাকলে ব্যবহারকারী তার নিজের ডিভাইসে যা ইচ্ছে তাই করতে পারেন । উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে ব্যবহারকারী অ্যাডমিনিস্ট্রেটর প্রিভিলেজ ছাড়া সিস্টেম ফাইলগুলো নিয়ে কাজ করতে পারেননা , লিনাক্সেও তেমনি রুট পারমিশন প্রাপ্ত ইউজার ছাড়া সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের কাজগুলো করা সম্ভব হয়ে উঠে না । যার লিনাক্স-চালিত কম্পিউটার বা সার্ভারে সব কিছু করার অনুমতি রয়েছে, তাকেই আমরা রুট ইউজার বলে থাকি । অনেক সময় একে আমরা সুপার ইউজার বলেও সম্বোধন করা হয়ে থাকে ।
► অ্যান্ড্রয়েড এবং লিনাক্স এর মধ্যে সামঞ্জস্য কোথায় ?
╚» আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতে পারে যে কেন আমি আন্ড্রয়েড নিয়ে কথা বলতে বলতে লিনাক্স এর কথা তুলে নিয়ে আসলাম । আসলে এন্ড্রয়েড তৈরি হয়েছে লিনাক্স ভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম মুল ভিত্তি থেকে ।
► লিনাক্স এ ইউজার পারমিশন আমরা খুব সহজে পেয়ে থাকি কিন্তু আমরা এন্ড্রয়েডে পারি না কেন?
╚» সাধারনত লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম আমরা ইন্সটল করতে পারি তার তাই আমরা ইউজার পারমিশন কোড আমরা জেনে থাকি । কিন্তু আন্দ্রয়েড মোবাইল আমরা বাজার থেকে ক্রয় করে থাকি এবং তার অপারেটিং সিস্টেম সিস্টেম ইন্সটল ডিভাইস প্রস্তুতকারক করে থাকে । ডিভাইস প্রস্তুতকারক যখন মোবাইলের মধ্যে অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করে তখন তাদের হাতে এই ইউজার পারমিশন কোড থেকে যায় । আর তাই আমাদের হাতে সেই ইউজার পারমিশন থাকে না । এখন আপনার প্রশ্ন আসতে পারে কেন আমাদেরকে এই ইউজার পারমিশন কোড দেওয়া হয় না । আসলে ডিভাইস প্রস্তুতকারক মোবাইলের সুরক্ষা এবং নিরপ্ততার জন্য আমাদেরকে এই কোড দিয়ে থাকে না ।
কিন্তু তাই বলে এই নয় যে আমরা ইউজার পারমিশন কোড পাব না । আমরা ডিভাইস প্রস্তুতকারকদের কাছ থেকে আমরা এই কোড সংগ্রহ করে এন্ডয়েড মোবাইলের ইউজার পারমিশন পেতে পারি । উদাহরণ হিসেবে আমি বলতে চাই সনি , Lenovo এর মত ব্রান্ড এর মোবাইল যখন ব্যবহার করি তখন আমরা তার ইউজার পারমিশন পাওয়ার জন্য তাদের ওয়েবসাইটে গিয়ে বুটলডার আনলক কোড সংগ্রহ করে থাকি । এই বুটলডার আনলক রুট পারমিশন পাওয়ার একটি অংশ ।
► আন্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম এক হওয়া সত্ত্বেও ভিন্ন ভিন্ন মোবাইল ভিন্ন রকম এর কারন কি ?
╚» আপনাদের মনে হয়ত প্রশ্ন জাগতে পারে যে যতগুলো মোবাইল প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান রয়েছে তাদের সবার ভিন্ন ভিন্ন লুক এর অপারেটিং হয়ে থাকে । অপারেটিং সিস্টেমের মূল ভিত্তিটা এক হলেও একেক কোম্পানি একেকভাবে একে সাজাতে বা কাস্টোমাইজ করতে পারেন । এই জন্যই সনির একটি অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের ইউজার ইন্টারফেসের সঙ্গে এইচটিসির একটি অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের ইন্টারফেসের মধ্যে খুব কমই মিল পাওয়া যায়।
► আন্ড্রয়েড মোবাইলে কেন রুট করা থাকে না ?
╚» মোবাইল প্রস্তুত কারক প্রতিষ্ঠান যখন তাদের মোবাইল গুলো বাজারজাত করে তখন মোবাইল গুলোতে রুট পারমিশন দেওয়া হয় না । কারন হল রুট পারমিট করা থাকলে আপনি তখন আপনার মোবাইলে যে কোন কিছু করতে পারবেন । আপনি মোবাইলের রুট ফোল্ডাররে যেতে পারবেন ( মোবাইলের অপারেটিং সিস্টেম ফোল্ডার ) । আপনি যে কোন ফাইল ডিলিট , এডিট করতে পারবেন । আপনার মোবাইলে যখন রুট পারমিট করা থাকবে তখন আপনি কোন ফাইল ডিলিট বা সরিয়ে নিলে আপনাকে কোন ওয়ার্নিং দিবে না । আপনি হয়ত মনে করছেন এই ফাইল গুলো আপনার কোন প্রয়োজনে আসবে না আর তাই আপনি ফাইল গুলো ডিলিট করে দিয়েছেন । হয়তো আপনি কাস্টমাইজ করতে গিয়ে বা রম ইন্সটল করতে গিয়ে ভুল করে ফোন ব্রিক করে ফেলেছেন । এতে কিছুক্ষণ পর দেখতে পারলেন যে আপনার মোবাইল আর চালু হচ্ছে না । আপনি তখন আপনার মোবাইল প্রস্তুত কারকে দোষারোপ করতে থাকবেন । যদি রুট না থাকতো তাহলে আপনি ফাইল গুলো ডিলিট এডিট তো দুরের কথা আপনি আই ফোল্ডারটি খুজে পেতেন না । ফোন প্রস্তুতকারক আপনাকে অনেক সুযোগ সুবিধা দিলেও এই সব পারমিশন তারা তাদের সুবিধার্থে দেয় না । এটা করা হয় আপনার ভালোর জন্যই ।
► কেন আপনি আপনার আন্ড্রয়েড ডিভাইসটি রুট করবেন?
╚» আপনি তখনি রুট করার চিন্তা করবেন যখন আপনার মোবাইলে সব ধরনের সুযোগ ব্যবহার করতে পারছেন না , আপনার মোবাইল আপনাকে কোন সীমার মধ্যে বেধে রেখেছে । যারা একদমই নতুন এই বিষয় ভালভাবে কিছু জানেন না তারা তাদের মোবাইল রুট করার চিন্তা কিছুদিন পর করার সিদ্ধান্ত নিবেন । তার কারন আপনি আগে ভাল করে বুঝে নিন কেন আপনি রুট করবেন , এবং রুট করার পর আসলেই আপনার উপকার হবে কি না । অনেকে না বুঝে রুট করে অনেক সমস্যায় পড়তে হয়েছে । তাই আমি তাদের উদ্দেশ্যে বলছি সাবধানতার মাধ্যমে আপনি আপনার মোবাইল রুট করুন ।
আমরা আসলে অনেক কারনে আন্ড্রয়েড মোবাইল রুট করে থাকি । বর্তমানে কিছু কিছু অ্যাপ্লিকেশান এখন বের হয়েছে যা ব্যবহার করতে রুট পারমিটের প্রয়োজন হয়ে পড়ে । কেউ কেউ ওভারক্লকিং করার মাধ্যমে মোবাইলের স্পীড বাড়ানোর জন্য রুট করে থাকেন । কেউ ডেভেলপারদের তৈরি ভিন্ন ভিন্ন সাধের কাস্টম রম ব্যবহার করার জন্য , কেউ গেম খেলার জন্য । আরও অনেক কারন আছে যেই কারনে রুট করা হয়ে থাকে । এই কারন গুলো থেকে থাকলে রুট করা আমি মনে করি ভাল । কিন্তু অকারন অবশত রুট করে বিপদে পড়ার কোন প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করছি না ।
রুট করার কিছু সুবিধা
╚» বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে মোবাইলের অব্যবহৃত ফাইল, টেমপোরারি ফাইল ইত্যাদি নিয়মিত মুছে ফোনের গতি ঠিক রাখা । এছাড়াও মোবাইলের পারফরমেন্স বাড়ানো যায় বলে আর অনেক ভাবে । ওভারক্লকিং করা সিপিইউ স্পিড স্বাভাবিক অবস্থায় যতটা থাকে তারচেয়ে বেশি দ্রুত কাজ করে । এর মাধ্যমে কোনো বিশেষ কাজে প্রসেসরের গতি বাড়ানোর প্রয়োজন পড়লে তা করা যায় । যখন মোবাইল এমনিতেই পড়ে থাকে, তখন সিপিইউ যেন অযথা কাজ না করে যে জন্য এর কাজের ক্ষমতা কমিয়ে আনা যায় আন্ডারক্লকিং করে । এতে করে ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়ানো সম্ভব । এছাড়াও রুট করে কাস্টম রম ইন্সটল করার সুবিধা রয়েছে । অনেক ডেভেলপার বিভিন্ন জনপ্রিয় মোবাইলের জন্য কাস্টম রম তৈরি করে থাকেন । এসব রম ইন্সটল করে আপনি আপনার মোবাইলকে সম্পূর্ণ নতুন একটি সেটের রূপ দিতে পারবেন । আপনি সফটওয়্যার ব্যবহার করে আপনার রাম এর স্পীড বাড়াতে পারবেন , প্রসেসরের স্পীড বাড়াতে পারবেন তবে কোন হার্ডওয়্যার বা অন্যান্য কোন কিছু বাড়াতে পারবেন না । আপনি ৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরাকে ১৬ মেগাপিক্সেল করতে পারবেন না । যেই মোবাইলে NFC নেই তাতে তা সংযোগ করতে পারবেন না । রুট শুধু মাত্র আপনার অভ্যন্তরীণ পারফরম্যান্সে কাজে আসবে , বাহ্যিক কোন পরিবর্তন নয় ।
রুট করার কিছু অসুবিধা
╚» সর্ব প্রথম মোবাইল রুট করার মাধ্যমে আপনার ওয়ারেন্টি বাতিল হয়ে যাবে । তাই রুট করার আগে সাবধান । অবশ্য অনেক মোবাইল আবার আনরুট করা যায় । আর মোবাইল আনরুট করা হলে তা সার্ভিস সেন্টারে থাকা টেকনিশিয়ানরা অনেক সময়ই ধরতে পারেন না যে সেটটি রুট করা হয়েছিল কি না । তবে কাস্টম রম থাকলে ধরা খাওয়া বাধ্যতামূলক । অনেকে মোবাইল ব্রিক নিয়ে অনেক কথাই বলেছে। এখন কথা হল ব্রিক মানে কি ? ব্রিক অর্থ ইট । আর ফোন ব্রিক মানে আপনার ডিভাইসকে ইটে রূপান্তরিত করা বা নষ্ট হয়ে যাওয়া । অর্থাৎ আপনার মোবাইল কাজ করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছে । রুট করা ও এর পরবর্তী বিভিন্ন কাজের সময় যদি কোন ভুল ত্রুটি হয় তাহলে ফোনে স্থায়ী বা অস্থায়ী সমস্যা হতে পারে । প্রস্তুতকারক কোম্পানি ফোনটি আনরুট অবস্থায় দেন যাতে আপনার মোবাইলের কোন ক্ষতি না হয় । রুট করার মাধ্যমে আপনি সেই নিশ্চয়তা ভেঙ্গে ফেলছেন । এখন এর সম্পূর্ণ দায়ভার আপনাকে গ্রহন করতে হবে । রুট করলে দেখা যায় অনেক সময় অনেক ক্ষতিকারক প্রোগ্রাম রুট করা ডিভাইসের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতে পারে । কিন্তু লক থাকা অবস্থায় ব্যবহারকারী নিজেই রুট অ্যাক্সেস পান না , তাই অন্য প্রোগ্রামগুলোর রুট অ্যাক্সেস পাওয়ার সম্ভাবনাও নেই বললেই চলে ।
পরিশেষে যদি কিছু বলতে চাই তাহলে বলব যে কিছু করার আগে ভাল করে জেনে নেওয়া ভাল । রুট আপনি যদি ঠিক মত বুঝে নিতে পারেন তাহলে আপনার কাছে তা খুব এ সহজ আর যদি না পারেন তাহলে তা খুবই কঠিন ...
[Read More...]


Android বর্ণমালা (All About Android)



আমরা অ্যান্ড্রয়েড তো ব্যবহার করি ঠিকই, কিন্তু এখনো অনেকই অ্যান্ড্রয়েড সম্পর্কিত বহুল ব্যবহৃত বিভিন্ন শব্দাবলী জানেন না। বিশেষ করে নতুন অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারী, যারা অ্যান্ড্রয়েড সম্পর্কে ততটা জানেন তাদের জন্য এই ডকটি।
A
Android: অ্যান্ড্রয়েড হচ্ছে গুগলের একটি অপারেটিং সিস্টেম। আমরা কম্পিউটারে যেমন উইন্ডোজ, উবুন্টু, লিনাক্স ম্যাক ইত্যাদি অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করি, তেমনি স্মার্টফোন ও ট্যাবলেট ডিভাইসের জন্য তৈরি করা হয়েছে এই অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম। উইন্ডোজের যেমন এক্সপি, ভিসতা, ৭ ও ৮ ইত্যাদি সংস্করণ রয়েছে, ঠিক তেমনি অ্যান্ড্রয়েডেরও বিভিন্ন সংস্করণ রয়েছে। জনপ্রিয়তা পাওয়া সর্বশেষ কয়েকটি সংস্করণের নাম অ্যান্ড্রয়েড জিঞ্জারব্রেড (২.৩-২.৪), অ্যান্ড্রয়েড আইসক্রিম স্যান্ডউইচ (৪.০) এবং অ্যান্ড্রয়েড জেলি বিন (৪.১, ৪.২, ৪.৩), কিটক্যাট (৪.৪-৪.৪.৬)
AGPS: এ-জিপিএস মূলত অ্যাসিসটেড জিপিএস এর সংক্ষিপ্ত রুপ। এই প্রযুক্তি যেসব ডিভাইসে রয়েছে সেসব ডিভাইসের জিপিএস দ্রুত অবস্থান নির্ণয় করতে পারে। এ কাজের জন্য প্রযুক্তিটি মোবাইল নেটওয়ার্কের সাহায্য নেয়া। মোবাইল টাওয়ারের অবস্থান জেনে জিপিএস স্যাটেলাইটগুলো সহজেই ডিভাইসের সম্ভাব্য অবস্থান নির্ণয় করতে পারবে।
APK: অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের ইন্সটলযোগ্য ফাইল এক্সটেনশন। উইন্ডোজ ব্যবহারকারীরা যেমন .exe ফাইল ব্যবহার করে বিভিন্ন সফটওয়্যার ইন্সটল করে থাকেন, ঠিক তেমনি অ্যান্ড্রয়েডে .apk ফাইল ব্যবহার করে অ্যাপ্লিকেশান ইন্সটল করা হয়।
ADB: অ্যান্ড্রয়েড ডিবাগ সেতু. এটি বহুল ব্যবহৃত একটি টুল যা একটি ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ কম্পিউটার থেকে আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনকে সংযোগ করে ও কমান্ড পাঠায়।
Android Market: অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশনের জন্য Google-এর সংগ্রহস্থলের জন্য আসল নাম। মার্চ 2012 সালে এটি Google Play Store নামে পরিবর্তিত হয়।
AOKP: AOKP এর পূর্ণরুপ হচ্ছে Android Open Kang Project. অন্যতম কাস্টম রম ডেভেলপার গ্রুপ। যে গ্রুপটি অ্যান্ড্রয়েডের ওপেন সোর্স ডেভেলপ ও কাস্টোমাইজ করে বিভিন্ন সেটের উপযোগী কাস্টম রম রিলিজ করে।
Apps: Apps হচ্ছে অ্যাপ্লিকেশান এর সংক্ষিপ্ত রূপ। যা আপনি ডাউনলোড করে আপনার স্মার্টফোনে চালান। এটা ফ্রী বা কিনতে পাওয়া যায়।
B
Bootloader: বুটলোডার হচ্ছে ফোনের ইন্টারনাল মেমোরির একটি অংশ যা ফোনের অপারেটিং সিস্টেমকে চালু করে। অ্যান্ড্রয়েডের ক্ষেত্রে, ডিভাইসের (হার্ডওয়্যার) অপারেটিং সিস্টেম (অ্যান্ড্রয়েড) চালু করায় যা তাই বুটলোডার। অপারেটিং সিস্টেম চালু হওয়ার আগেই ছোটখাট পরিবর্তন আনার জন্য ডিভাইস রুট করা হয়ে থাকে। এছাড়াও কাস্টম রম ব্যবহারের জন্য বুটলোডার আনলক করার দরকার হয়। সাধারণত এই কাজে ডিভাইসের ওয়ারেন্টি বাতিল হয়। তবে অনেক ডিভাইসই আবার বুটলোডার লক করে আনরুট করে ওয়ারেন্টি ফিরিয়ে আনা যায়।
Brick: Brick এর অর্থ হচ্ছে ইট। আর ফোন বা ডিভাইস ব্রিক করা মানে একে অনেকটা ইটে রূপান্তরিত করা। মূলত রুট বা এ জাতীয় অ্যাডভান্সড কাজ করার সময় অসাবধানবশত ফোন ব্রিক হয়ে যেতে পারে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ব্রিক হওয়া ফোন ঠিক করা যায়। তবে হার্ড ব্রিক হলে সে ফোন ঠিক হওয়ার সুযোগ কমই থাকে। সাধারণত হার্ডওয়্যারে সমস্যা হলে, যেমন মাত্রাতিরিক্ত ওভারক্লকিং-এর ফলে সিপিইউ অনেক গরম হয়ে বন্ধ হয়ে গেলে ফোন হার্ড ব্রিক হয়ে থাকে।
Bug: Bug শব্দের আভিধানিক অর্থ হচ্ছে পোকা। আর স্মার্টফোনে Bug এর মানে হচ্ছে কোন ভুল বা ত্রুটি। সহজ ভাষায় কোন Apps ঠিকমতো কাজ না করাকে স্মার্টফোনে Bug বলা হয়ে থাকে।
C
Custom: সাধারণত ডিভাইসের সঙ্গে আসেনি এমন জিনিসগুলোকেই কাস্টম বলা হয়। যেমনঃ- যে রম ডিভাইসে দেয়া থাকে না তাকে কাস্টম রম বলে। রম সম্পর্কে জানতে ডকে দেখুন।
Custom Rom: গুগল তথা অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান কতৃক ব্যতীত অন্য যেসব রম ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহারকারীরা ব্যবহারের সুবিদা পেয়ে থাকেন, সেগুলোকে কাস্টম রম বলে। উল্লেখ্য যে, সাধারণত কোম্পানি কতৃক দেয়া রম থেকে কাস্টম রমে অনেক সুযোগ সুবিদা থাকে।
Customize: নিজের মতো করে আলাদাভাবে বিভিন্ন সেটিংস ঠিকঠাক করা ও সাজানো। আপনার ডিভাইসের সিপিইউ কত দ্রুত বলে হিসেব করা হয়। ডিভাইস রুট করার মাধ্যমে সিপিইউ’র এই ক্লক স্পিড নিজের ইচ্ছেমতো বাড়ানো-কমানো যায়। এ নিয়ে নিচে ওভারক্লক ও আন্ডারক্লক বিষয়ে দেখুন।
CPU: সিপিইউ আপনার ডিভাইস পরিচালনার মূল কাজটি করে থাকে। এটিই নিয়ন্ত্রণ করে আপনার ডিভাইস কতটা দ্রুত কাজ করতে পারবে, কতটুকু কাজের ভার একসঙ্গে নিতে পারবে ইত্যাদি।
CaynozenMod/CM: সায়ানোজেন মূলত একজন রম ডেভেলপারের নাম যিনি অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের মাঝে সর্বাধিক জনপ্রিয়। বর্তমানে তিনি তার কিছু নিবেদিত ডেভেলপারদের সঙ্গে এক হয়ে সায়ানোজেনমড নামের এই কাস্টম রম তৈরি করে থাকেন। সংক্ষেপে একে সিএম বলেও ডাকা হয়। এর বিভিন্ন সংস্করণ একটি সংখ্যা দিয়ে বোঝানো হয় সেটি অ্যান্ড্রয়েডের কোন সংস্করণের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। যেমনঃ আইসক্রিম স্যান্ডউইচের জন্য CM9, জেলি বিনের জন্য CM10, কিটক্যাটের জন্য CM11 ইত্যাদি।
D
Device: যে কোন গ্যাজেট বা প্রযুক্তি পণ্যকেই ডিভাইস বলা যেতে পারে। একটি ঘড়ি যদি অ্যান্ড্রয়েডে চালিত হয় তাহলে আমরা ঘড়িটিকে ডিভাইস বলতে পারি। তবে স্বাভাবিক অর্থে ডিভাইস বলতে স্মার্টফোন বা ট্যাবলেট পিসিকে বোঝানো হয়ে থাকে। এটি নির্ভর করে কি ধরনের ডিভাইসের কথা বলা হচ্ছে এর উপর।
Dalvik Cache: রাইটেবল ক্যাশ যাতে আপনার অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের সকল এপিকে ফাইলের বাইটকোড অপটিমাইজ করা থাকে। আপনার সকল অ্যাপ্লিকেশান দ্রুত লোড নিতে ও ভাল পারফর্ম করতে এই ক্যাশে সকল ইনফর্মেশন দেয়া থাকে।
E
External: এর অর্থ আলাদা। যেমন এক্সটারনাল মেমোরি স্লট বলতে বোঝায় আলাদা মেমোরি কার্ড লাগানোর জায়গা।
F
Flash: ফ্ল্যাশ করা বলতে কাস্টম রম, রিকোভারি ইমেজ ইত্যাদি ফোনের ইন্টারনাল মেমোরিতে থাকা রম বা কোন সফটওয়্যারের অংশকে বদলে ইন্সটল করার পদ্ধতিকে বঝানো হয়।
Factory Reset: ফ্যাক্টরি রিসেট করলে এটি আপনার সকল যাবতীয় ইনফরমেশন ওয়াইপ বা মুছে ফেলবে। সাধারণত ফ্যাক্টরি রিসেট করতে হয় যখন ফোন অনেক স্লো, কোন কিছু ক্র্যাশ এবং প্যাটার্ন লক না খোলা গেলে। ফ্যাক্টরি রিসেট সেটিং বা রিকভারি মড থেকে করা যায়।
Fastboot: বুটলোডারের আরেকটি মোড, যা কিনা আপনি নিজেই ম্যানুয়ালি এর বিভিন্ন কাস্টমাইজ করে ফ্ল্যাশ দিতে পারবেন।
FC: FC এর পূর্নরুপ হচ্ছে force close. যখন কোন অ্যাপ ক্র্যাশ করে অটোমেটিক বন্ধ হয়ে যায় তখন এই লেখাটা আসে।
Firmware: ফার্মওয়্যার হল কোন একটি অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের সকল গুরুত্বপূর্ণ ফাইলের সমষ্ঠি। ফোনের সকল System Ui, System Apps, Settings সবকিছুই এই ফার্মওয়্যারের অংশ। এককথায় ফার্মওয়্যার অ্যান্ড্রয়েডের প্রাণ। এই ফার্মওয়্যার এর কোন ফাইলে সমস্যা হলে ফোন স্লো হয়ে যায় বা ল্যাগ করে। তখন ডিভাইসের যেকোন কাজ করতে অসুবিধা হয়। যখন এই সমস্যাটা হয় তখন উচিত ফোন রিস্টোর দেয়া অথবা ফার্মওয়্যার আপডেট দেয়া।
Froyo: অ্যান্ড্রয়েড ফ্রোয় (২.২). এটা গুগল ১০মে ২০১০ সালে তাদের নেক্সাস ওয়ান ডিভাইসে রিলিজ করার মাধ্যমে ঘোষণা করে।
G
Google: আমাদের আধুনিক প্রযুক্তির বস এবং অ্যান্ড্রয়েড মালিক।
GPU: জিপিইউ হচ্ছে "গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট"- এর সংক্ষিপ্ত রূপ। এর কাজ হল আপনার ডিসপ্লেতে যেসব জিনিস আসবে তা প্রসেস করা, কিছুটা বলতে পারেন আরেকটি প্রসেসর যার কাজ শুধু গ্রাফিক্স যেমন মুভি, গেম গ্রাফিক্স এসব প্রসেস করা। জিপিইউ শক্তিশালী হলে উন্নতমানের গেমস এবং এইচডি মুভি চালাতে কোন সমস্যা হবে না।
Gingerbread: অ্যান্ড্রয়েড জিঞ্জারব্রেড (২.৩-২.৪), অ্যান্ড্রয়েডের বহুল আলোচিত ও ব্যবহৃত অ্যান্ড্রয়েড ভার্শন। যেটা প্রথম নেক্সাস এস এ রিলিজ দেয়া হয়েছিল।
G1: এটি অ্যান্ড্রয়েডের প্রথম স্মার্টফোন, যা HTC T-mobile এর জন্য ২০০৮ সালে বাজারে রিলিজ করে। এটি HTC Dream নামেও পরিচিত।
Galaxy: স্যামসাং এর অ্যান্ড্রয়েড বেসড স্মার্টফোন সিরিজ।
Gmail: গুগল ওয়েব বেসড ইমেইল সেবা।
Google Play: মুভি, অ্যাপস, গেমস এবং বই বিক্রির গুগলের অনলাইন শপ। এটি ২০১২ সালের মার্চ এর ৬ তারিখ যাত্রা শুরু করে। এটি মূলত অ্যান্ড্রয়েড মার্কেটের পরিবর্তিত রূপ যা প্লেষ্টোর নামে বহুল পরিচিত।
Google Now: আপনার বা আপনার কাঙ্খিত যেকোন অবস্থান নির্ভুলভাবে নির্ণয় করতেঅ্যান্ড্রয়েড জেলি বিন এর গুগল সার্চ অ্যাপ এটি।
Google Wallet: প্লেষ্টোর সহ গুগলের বিভিন্ন সেবা কেনাকাটা করতে আপনার ভার্চুয়াল মানিব্যাগ এটি।
Gorilla Glass: CORNING থেকে তৈরি একটি স্ক্র্যাচ প্রতিরোধী কাচ যা এখন বেশিরভাগ স্মার্টফোন এবং ট্যাবলেট এ ব্যবহৃত হচ্ছে।
GPS: জিপিএস হচ্ছে গ্লোবাল পজিশানিং সিস্টেম। আপনার ফোনে থাকা জিপিএস স্যাটেলাইটের মাধ্যমে আপনি পৃথিবীর যেই প্রান্তে থাকুন না কেন সে আপনার অবস্থান খুজে বের করবে।
Gyros/Gyroscope: জায়রোস্কোপ হলো কৌণিক অক্ষে নড়াচড়া বুঝতে পারে এমন একটি সেন্সর। এটি কৌণিক ত্বরণের উপর ভিত্তি করে কোন কিছুর অবস্থান নির্ণয় বা পরিমাপ করতে পারে। এক্সেলেরমিটারের কিছু সীমাবদ্ধতা দূর করার জন্য ব্যবহৃত হয়। অ্যাক্সেলেরোমিটার ছয়টি অক্ষে অর্থাৎ ডানে বামে সামনে পিছনে উপরে নিচে পজিশন নির্ণয় করতে পারলেও কৌণিক অক্ষ নিরূপণ করতে ব্যর্থ। অন্যদিকে অ্যাক্সেলেরোমিটার এবং জায়রোস্কোপ একত্রে ব্যবহারের ফলে একটি স্মার্টফোনে মোট ৬ টি অক্ষে মোশন সেন্স করতে পারে যা শুধুমাত্র অ্যাক্সেলেরোমিটারের তুলনায় কিছুটা বেশি সূক্ষ্ম ফলাফল দিতে সক্ষম।
H
Hack/Hacking: অ্যান্ড্রয়েডে হ্যাকিং বলতে অ্যান্ড্রয়েড সিস্টেমে নতুন কাস্টমাইজেশান যুক্ত করকে বুঝায়।
Hard Reset: এটি একটি প্রক্রিয়া যার।মাধম্যে আপনার ফোনের অপারেটিং সিস্টেম ফ্যাক্টরিতে বানানোর পর যেমন ছিল সে অবস্থায় নিয়ে যাওয়া। এটি করলে আপনার ফোনের সকল ড্যাটা ,লগিনইনস এবং পাসওয়ার্ড মুছে যাবে।
Honeycomb: অ্যান্ড্রয়েড হানিকম্ব (৩.২), শুধুমাত্র ট্যাবলেট পিসির জন্য বানানো রম বিশেষ। এটিই প্রথম ভার্শন যা ফুল ডুয়েল কোর প্রসেসর সাপোর্টেড। হানিকম্ব সংবলিত প্রথম ট্যাব হল Motorola Xoom.
I
iOS: অ্যাপলের আইফোন, আইপড টাচ ও আইপ্যাডের বিভিন্ন সংস্করণে ব্যবহৃত অপারেটিং সিস্টেম। একে গুগলের অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে ধরা হয়।
Internal: ফোনের সঙ্গে বিল্টইন থাকা মেমোরি যা থেকে ফোনকে আলাদা করা যায় না।
Ice Cream Sandwich: গুগল জিঞ্জারব্রেডের পর হানিকম্ব-এ ব্যাপক ফিচার যুক্ত করে কিন্তু হানিকম্ব বানানো হয়েছিল ট্যাবের জন্য। তাই স্মার্টফোন ব্যাবহারকারীদের সন্তুষ্ট করেতে গুগল প্রায় একই ফিচার সংবলিত অ্যান্ড্রয়েড আইসক্রিম স্যান্ডউইচ (৪.০) রিলিজ করে। আইসক্রিম স্যান্ডউইচ সংবলিত প্রথম স্মার্টফোন হল Samsung Galaxy Nexus.
IMEI: আইএমআইই হচ্ছে "ইন্টারন্যাশনাল মোবাইল ইকিউপমেন্ট আইডেন্টি"। মূলত প্রত্যেক ফোনে একটি করে ইউনিক আইডেন্টফিকেশান দেয়া থাকে ফোনটিকে শনাক্ত করতে।
IPS: আইপিএস হচ্ছে "ইন-প্লেন সুইচিং", মুলত.এটি উন্নত প্রযুক্তির স্মার্টফোন ডিসপ্লে বিশেষ। এটি আপনাকে সবচেয়ে ভাল এঙ্গেল ভিউ ও কালার দিবে। এটি সর্বপ্রথম আইফোনে ব্যবহৃত হয়েছে, পরবর্তীতে এখন অ্যান্ড্রয়েড বেসড সকল হাই রেঞ্জের স্মার্টফোনে এটি ব্যবহৃত হচ্ছে।
J
Jelly Bean: অ্যান্ড্রয়েড জেলি বিন (৪.১, ৪.২, ৪.৩), অ্যান্ড্রয়েডের আরেকটি বহুল আলোচিত ও ব্যবহৃত অ্যান্ড্রয়েড ভার্শন। এতে অ্যান্ড্রয়েডের নতুন সেবা Google Now ও Project Butter সংযোজন করে বাজারে রিলিজ করা হয়।
K
Kernel: কম্পিউটার ও বিভিন্ন ডিভাইসে কার্নেল হচ্ছে সে জিনিস যা অ্যাপ্লিকেশান বা অপারেটিং সিস্টেম এবং হার্ডওয়্যারের মধ্যে সমন্বয় সৃষ্টি করে। মোবাইলের ক্ষেত্রে, আপনি যখন কোনো অ্যাপ্লিকেশান টাচ করেন, তখন সেই টাচ কোথায় হয়েছে এবং তার কী কমান্ড রয়েছে সেই নির্দেশটি হার্ডওয়্যারে পৌছানোর কাজটিই এই কার্নেল করে থাকে। অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম চালিত ফোন ও ট্যাবলেট লিনাক্সের বিভিন্ন কার্নেলের উপর তৈরি করা হয়ে থাকে।
Kitkat: KitKat হচ্ছে Android Version-4.4.x, এর Released Date ৩১শে অক্টোবর,২০১৩।
L
Launcher: অ্যান্ড্রয়েডে Launcher হচ্ছে সেই জিনিস যা আপনার মোবাইলের "Main View' প্রদর্শন করে। আপনার ফোনের বিভিন্ন Featuresকে মোবাইলের Home Screen ফুটিয়ে তুলতেই মূলত Launcher ব্যবহৃত হয়ে থাকে। যেমন- ADW Launcher, Launcher Pro, Go Launcher, SPB Shell 3D Regina 3D, Launcher 7 ও Next Launcher 3D।
Linux: কম্পিউটারের চারটি অপারেটিং সিস্টেমের মধ্যে লিনাক্স একটি। এই অপারেটিং সিস্টেমটি ওপেন সোর্স ভিত্তিক। বহুল আলোচিত মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম অ্যান্ড্রয়েড এই লিনাক্স কমান্ড দিয়েই তৈরি। অ্যান্ড্রয়েড ওপেন সোর্স ভিত্তিক বলে আমরা এটির সোর্স কোড বের করে ইচ্ছে মত কাস্টমাইজ করতে পারি।
Live wallpapers: এনিমেটেড ওয়ালপেপার যা অ্যান্ড্রয়েডের অন্যতম ফিচার। এটি অ্যান্ড্রয়েড ২.২ থেকে ব্যবহার শুরু হয়েছে।
Lollipop: Android Version 5.0 কে বলা হয় Lollipop (ললিপপ)। Lollipop এর রিলিজের তারিখ- ১২ই নভেম্বর, ২০১৪।
M
Malicious: ক্ষতিকারক প্রোগ্রাম যা ডিভাইসের তথ্য হ্যাকারদের কাছে পাচার করতে পারে অথবা ডিভাইসের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ হ্যাকারদের দখলে দিয়ে দিতে পারে।
MiUi: অ্যান্ড্রয়েডের জনপ্রিয় কাস্টম রম গুলোর মধ্যে MiUi নিঃসন্দেহে অন্যতম। MiUiএর পূর্ণনাম XiaoMI User Interface। এটির নির্মাতা হল চাইনিজ অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপার ও স্মার্টফোন.ম্যানুফ্যাকচারার কোম্পানি Xiaomi Tech। এটির এত জনপ্রিয়তার মূল কারণ হল Xiaomi অ্যান্ড্রয়েডের স্টক রমকে কাস্টমাইজ করে এতে অ্যাপেল এর ios ও স্যামসাং এর টাচওয়িয (TouchWiz) এর মিলিত UI সংযোজন করে চমক দেখিয়েছে। এই রমটি i-phone রম নামেও পরিচিত কারণ এটির ইউজার ইন্টারফেস i-phone রম বেসড।
N
NFC: নিয়ার ফিল্ড কমিউনিকেশনের সংক্ষিপ্ত রূপ। এই প্রযুক্তির ফলে কোন প্রকার ইন্টারনেট বা ব্লুটুথ সংযোগ ছাড়াই দু'টি এনএফসি-এনাবলড ডিভাইস পাশাপাশি রেখে রেডিও সিগন্যালের মাধম্যে ফাইল ট্রান্সফার করা যায়। স্যামসাং গ্যালাক্সি এস থ্রি'র বিজ্ঞাপনে অনেকে এই প্রযুক্তির ব্যবহার দেখে থাকবেন।
Nexus: নেক্সাস গুগলের নিজস্ব স্মার্টফোন। (যার ম্যানুফ্যাকচারার হল LG, তবে Samsung এবং HTCও ২/১টি সেট বের করেছে) এটি "Pure Google" ডিভাইস নামেও পরিচিত মানে নেক্সাস ইউজে আসল অ্যান্ড্রয়েডের অনুভুতি পাওয়া যায় এবং অ্যান্ড্রয়েডের যেকোন আপডেট বা আপগ্রেড প্রথম নেক্সাস ডিভাইসে পাওয়া যায়। নেক্সাসের সিরিজের ডিভাইসগুলো হল Nexus One, Nexus S, Nexus 4, Nexus 7, Nexus 10, Galaxy Nexus.
O
OS: ডিভাইসের মূল সিস্টেম সফটওয়্যার। অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের অপারেটিং সিস্টেমই হচ্ছে অ্যান্ড্রয়েড। অন্য কোথায়, অ্যান্ড্রয়েডই হচ্ছে অপারেটিং সিস্টেম। তবে এর বিভিন্ন সংস্কণের বিভিন্ন নাম রয়েছে। যেমনঃ জিঞ্জারব্রেড, আইসক্রিম স্যান্ডউইচ, জেলি বিন ইত্যাদি।
Overclock: প্রসেসরের গতিকে স্বাভাবিকের চেয়ে বাড়িয়ে তোলাকে ওভারক্লক বলা হয়। তবে একটি নির্দিষ্ট সীমার বেশি ওভারক্লক করলে ডিভাইস স্থায়ীভাবে নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
OTG: OTG এর পূর্নরুপ হচ্ছে On The Go। এক বিশেষায়িত কেবল, যার সাহায্যে ওটিজি সাপোর্টেড অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে কীবোর্ড, মাউস, পেনড্রাইভ ও গেমপ্যাড চালানো যায়।
P
Processor: সিপিইউকেই প্রসেসর বলে ডাকা হয়ে থাকে। তবে আরও সঠিকভাবে বলতে গেলে, ডিভাইসের যাবতীয় কাজ যে হার্ডওয়্যার সম্পন্নকরে তাকেই প্রসেসর বলে।
PIN: PIN এর পূর্নরুপ হচ্ছে Personal Identification Number. যাতে চারটি ডিজিট থাকে।
Pixel: ডিসপ্লের প্রতিটি ফোটাকে (ডট) পিক্সাল বলে। এই পিক্সালের জন্যই আমরা ডিসপ্লেতে বিভিন্ন ইমেজ ও টেক্সট দেখতে পারি।
Q
QR Code: এটি ব্ল্যাক অ্যান্ড হোয়াইট বারকোড যখন স্মার্টফোনের মাধ্যমে এটি দিয়ে স্ক্যান করবেন তখন এটি ওয়েব লিঙ্ক ওপেন করতে পারবে, অ্যাপ্লিকেশানটির ডাউনলোডেড মার্কেট ওপেন করতে পারবে, ইত্যাদি।
R
Retina Display: রেটিনা ডিসপ্লে এমন ধরনের ডিসপ্লে যা মানুষের সাধারন চোখ দিয়ে পিক্সেলগুলোকে আলাদা করা বোঝা সম্ভব
নয়। এর ছবির কোয়ালিটি,শার্পনেস খুবই উন্নত মানের।
Root:
ডিভাইসের পূর্ণ কর্তৃত্ব হাতে নেয়ার প্রক্রিয়া।
Rom: রম হচ্ছে রিড অনলি মেমোরির সংক্ষিপ্ত রূপ। অ্যান্ড্রয়েড জগতে রম দুই ধরনের হয়ে থাকে। স্টক রম ও কাস্টম রম। এগুলো হচ্ছে ফোনের ইন্টারনাল মেমোরিতে থাকা কিছু ড্যাটা যা অপারেটিং সিস্টেমের সঙ্গে লোড হয়ে থাকে। মূলত এটিই পুরো ডিভাইসের ইন্টারফেসকে নিয়িন্ত্রন করে। স্টক রম হচ্ছে যেটি দিভাইসটির প্রস্তুতকারক কোম্পানি দিয়ে থাকে, আর কাস্টম রম হচ্ছে যেটি ব্যবহারকারীরা আলাদা ডাউনলোড করে ইন্সটল করতে পারেন।
Reset: এটি ফোনকে পুনরায় বুট করে। রিসেট দু ধরনের সফট ও হার্ড। সফট রিসেট হল শুধুমাত্র ফোনকে অন অ্যান্ড অফ করার মাধম্যে ব্যাটারি পুল করে। আর হার্ড রিসেট ফ্যাক্টরি রিসেট নামেও পরিচিত। ফ্যাক্টরি রিসেট করলে এটি আপনার সকল যাবতীয় ইনফরমেশন ওয়াইপ বা মুছে ফেলবে। সাধারণত ফ্যাক্টরি রিসেট করতে হয় যখন ফোন অনেক স্লো, কোন কিছু ক্র্যাশ এবং প্যাটার্ন লক না খোলা গেলে। ফ্যাক্টরি রিসেট সেটিং বা রিকভারি মড
থেকে করা যায়।
Resolution: রেজুলেশান বুঝাতে কত সংখ্যক নিজস্ব পিক্সাল ডিসপ্লেতে আছে। সবচেয়ে কমন ফোন রেজুলেশান হল ১২৮০ বা ৭২০ পিক্সাল। ৭২০পি হল সর্ট ডাইমেনশান আর ১২৮০পি হল লং। যদি আপনার ডিসপ্লেতে উজ্জ্বল ও ঝঁকঝকে ছবি পেতে পার ইঞ্চি পিক্সাল ডিসপ্লেতে প্রচুর পরিমানে থাকা বাঞ্ছনীয়।
Recovery Mode: এডমিনিস্ট্রেশান সংক্রান্ত ফোন বা ট্যাবের যেকোন কাজ সম্পান্দন করতে রিকভারি মড ব্যবহার করা হয়। ফোন বা ট্যাব চালুর শুরুতে রিকভারি মড বুট করতে হয়। সাধারণত আনলক বুটলোডারে একটি সিম্পল রিকভারি মড দেয়া থাকে। তবে বেশি কাজ সম্পান্দনে কাস্টম রিকভারি মডই ব্যবহৃত হয়। জনপ্রিয় দুটি রিকভারি মড হল TeamWin Recovery Project (TWRP) এবং Clockwork (CWM)।
S
Stock: ফোন বা ডিভাইসের সাথে ডিফল্ট যেসব থাকে সেগুলোকে স্টক বলে। যেমনঃ স্টক ব্রাউজার, স্টক রম ইত্যাদি।
SDK: SDK এর পূর্নরুপ হচ্ছে Software Development Kit. এটি একটি বিশেষায়িত টুল কিট যার মাধ্যমে অ্যান্ড্রয়েড প্লাটফর্মের জন্য বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশান ডেভেলপ করা যায়।
Super AMOLED: ডিসপ্লে জগতে এমোলেড অনন্য। আর সুপার এমোলেড তার পরবর্তী সংযোজন। এটি এমোলেড থেকে উজ্জ্বল, অধিক ব্যাটারি সাশ্রয়ী এবং কম আলো প্রতিফলিত করে। উল্লেখ্য স্যামসাংই প্রথম এমোলেড ডিসপ্লে ব্যবহার করে।
Super AMOLED Plus: পূর্ববর্তী এমোলেডের ব্যাপক উন্নয়ন ঘটিয়ে সুপার এমোলেড প্লাস এর আগমন, যাতে ৫০% এরও বেশি সাব পিক্সাল এবং আরজিবি মেট্রিক্স সংযোজন করা হয়েছে। ফলে এটি এখন পাতলা, উজ্জ্বল এবং আরো কার্যকরী. স্যামসাং গ্যালাক্সি এস ৪ এর অন্যতম আকর্ষণ হল এই সুপার এমোলেড প্লাস ডিসপ্লে।
T
Tweak: ডিভাইসের কোন।সেটিংসে ছোটখাটো পরিবর্তন আনা।
TouchWiz: স্যামসাং এর নিজস্ব লউনচার বা ইউজার ইন্টারফেস।
U
Underclock: প্রসেসরের কাজ করার ক্ষমতা কমিয়ে আনাকে আন্ডারক্লক বলে। ফোন যখন অলস পড়ে থাকে সেই সময়ে প্রসেসরের কাজ কমিয়ে এনে ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়ানোর প্রক্রিয়াকে আন্ডারক্লক বলা হয়।
Unroot: রুট করে সুপারইউজার পারমিশন পাওয়া যায়। এই পারমিশনকে বাতিল করে ডিভাইসকে আগের মতো লক করার পদ্ধতিকে বলে আনরুট।
Unlock Root: একটি পিসি অ্যাপ যার সাহায্যে অনেক অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস এক ক্লিকে রুট করা যায়।
USB: USB = Universal Serial Bus. যার মাধ্যমে ফোন বা ট্যাবকে পিসির সাথে সংযোগ করা যায়।
V
Vanilla: একটি টিম যা স্টক অ্যান্ড্রয়েডকে বর্ণনা করে।
Vroot: একটি পিসিঅ্যাপ্স যার সাহায্যে Android ডিভাইস Root করা যায়।
W
Widget: ওইগেট হল কোন অ্যাপের সর্টকার্ট আইকন যা হোমস্ক্রিন বা ফোন'স ডেক্সটপ সেট করে ঐ অ্যাপকে দ্রুত এক্সেস করা যায়।
Wipe: ডিভাইসের কোন ইনফো মুছে ফেলাই হল ওয়াইপ।
X
XDA: এক্সডিএ হলো অ্যান্ড্রয়েড-ভিত্তিক ডেভেলপারদের সবচেয়ে বড় ফোরাম। বেশিরভাগ কাস্টম রমসহ বিভিন্ন অ্যাডভান্সড বিষয়ে এখানেই আলোচনা করা হয়।
Xperia: সনি এর অ্যান্ড্রয়েড বেসড স্মার্টফোন সিরিজ।
Y
YouTube: গুগল ওয়েব বেসড ভিডিও স্ট্রিমিং সেবা। স্টক রমে ইউ টিউব অ্যাপটি দেয়াই থাকে, না থাকলে প্লেস্টোর থেকে ডাউনলোড করে নেয়া যায়, কিন্তু এটি দিয়ে কোন ভিডিও ডাউনলোড করা যায় না।
Z
z4root:
একটি পিসি অ্যাপ যার সাহায্যে অনেক অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস এক ক্লিকে রুট করা যায়
[Read More...]


ল্যাপটপ বা পিসিকে কে WiFi হটস্পট বানানোর সহজ নিয়ম



কমান্ড লাইন ব্যবহার না করেই সফটওয়ার ব্যবহার করে পিসিকে ওয়াইফাই হটস্পট বানাতে চেয়েছি। কানেক্টিফাই এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে ভালো। কিন্তু প্রবলেম হলো ঐটা প্রিমিয়াম। কয়েক দিন পর আর পুরাতন ভার্সন ঠিক মত কাজ করে না...  mHotspot & MyPublicWifi আমার জন্য কেন জানি ঠিক মত কাজ করে না। সবচেয়ে সহজ হচ্ছে কমান্ডলাইন ব্যবহার করা। দুইটা কমান্ড লাইনেই পিসি বা ল্যাপটপ wifi hotspot হয়ে যাবে।  তো পরে কমান্ড লাইন দিয়ে করেছি। এটাই সহজ মনে হচ্ছে এখন।
পিসিতে wifi ডিভাইস থাকে না। বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। ৫০০-১০০০ টাকা একটা/  একটা wifi এডাপ্টার কিনে আনলে পিসির নেট ও শেয়ার করে মোবাইল ডিভাইস গুলোতে ব্যবহার করা যায়। 

কমান্ড লাইন ওপেন করতে হবে প্রথমে। এবং তা এডমিস্ট্রেটর হিসেবে। স্টার্ট মেনুতে গিয়ে cmd / Command Prompt এর উপর রাইট ক্লিক করলে নিচের দিকে অপশন আসবে, Run as Administrator. ক্লিক করলে কমান্ডলাইন ওপেন হবে।
cmd

নিচের মত করে এরপর নিচের কমান্ডটি লিখতে হবেঃ
netsh wlan set hostednetwork mode=allow ssid=MyWifi key=12345678 
এখানে  MyWifi হচ্ছে হটস্পটের নাম। 12345678  হচ্ছে পাসওয়ার্ড। চেঞ্জ করে যেকোন কিছু দিতে পারেন। নিচের ছবিটি দেখতে পারেনঃ
wifi hotspot command line

উপর থেকে কপি করেও পেস্ট করতে পারেন কমান্ড লাইনে। এরপর Enter কী চাপুন... ওয়াইফাই হটস্পট রেডি। এবার শুধু তা স্টার্ট করতে হবে। তা করতে হবে আরেকটি কমান্ড দিয়েঃ
netsh wlan start hostednetwork
এবার আপনি যে কোন ওয়াফাই ডিভাইস কানেক্ট করতে পারবেন।। একটা সমস্যা হচ্ছে ইন্টারনেট নাও পেতে পারেন। তার জন্য একটা কাজ করতে হবে। আমরা যে wifi hotspot তৈরি করেছি, তাকে ইন্টারনেট এক্সেস দিতে হবে। তার জন্য কন্ট্রোল প্যানেল থেকে Network and Shearing সেটিংস এ যেতে হবে। ঐখানে আপনার ব্রডব্যান্ড বা মডেম এর নেটওয়ার্ক দেখাবে। এবং সদ্য তৈরি করা wifi hotspot টি দেখাবে। আমার wifi hotspot এর নাম ছিল pc, ... নিচের ছবিটি দেখতে পারেন...
network and shareing settings
যেটা আপনার মেইন ইন্টারনেট কানেকশন তা তে ক্লিক করুন। এরপর Properties. Sharing ট্যাব থেকে Allow Other ... কে চেক করুন। এবং আপনার তৈরি করা Wifi Hotspot টি সিলেক্ট করুন। কাজ শেষ। এবার আপনি সুন্দর ভাবে আপনার ডিভাইস গুলোতে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন। নিচের ছবি দেখুনঃ
netshareing using wifi

আরেকটা কমান্ড দরকারী, Wifi ঠিক মত শেয়ার হয়েছে কিনা, তা জানা যাবে নিচের কমান্ড দিয়েঃ
netsh wlan show hostednetwork

এই তো... আর কিছু না।  :) কম্পিউটার বন্ধ করলে netsh wlan start hostednetwork কমান্ড দিয়ে প্রতিবার অন করার পর হটস্পট অন করতে হবে।

যাদের কাছে উপরের পদ্ধতি কমপ্লেক্স মনে হয়, তারা নিচের সফটওয়ার গুলোর যে কোন একটা ট্রাই করে দেখতে পারেনঃ
[Read More...]


Pattern/Password ভুলে গেলে বা অনেকবার দিয়ে লক হলে করনীয়










Android ব্যবহারকারীদের মধ্যে অধিকাংশেরই একটা প্রব্লেমে পরতে হয় আর তা হল ফোন এর পাসওয়ার্ড বা pattern লক ভুলে যাওয়া বা অনেকবার ভুল দেয়ার ফলে ফোন গুগল অ্যাকাউন্টে লক হয়ে যাওয়া। আর এই সমস্যায় সবারই মাথা খারাপ হয়ে যায় কারন এর সহজ সমাধান গুলো অধিকাংশের জন্যই কাজ করে না। এই পোস্টে আমি এই সমস্যার প্রায় সব রকম সমাধানের উপায় নিয়ে আলোচনা করব।
★ ১১ নাম্বার পদ্ধতি ব্যতীত অন্য গুলোতে আপনার ফোনে এর ডাটা/অ্যাপ/সেটিংস্‌ এর কোনো পরিবর্তন হবে না মানে ফোন যেমন ছিল তেমনি থাকবে।
★ প্রায় সব গুলো পদ্ধতি rooted এবং nonrooted সবার জন্যই কাজ করার কথা যদি requirements ঠিক থাকে (এবং আপনার ভাগ্য ভাল হয় এবং ঠিক মত follow করতে পারেন)।
★ সব ফোনে সব সিস্টেম কাজ করবে না তাই একটা না হলে আপনার জন্য উপযুক্ত অন্যটা চেষ্টা করুন।
★ অনেক গুলো trick advanced ব্যবহারকারীদের জন্য তাই না বুঝলে try করার দরকার নেই। তবে সাধারন ইউজাররা ১,২,১১ নাম্বার পদ্ধতি try করতে পারেন।
★ যা করবেন সব নিজ দায়িত্বে করবেন। কোনো প্রকার প্রব্লেম বা ক্ষতির জন্য আমি দায়ী নই।

পদ্ধতি - ১
★ যদি এমন হয় যে আপনি পাসওয়ার্ড ভুলে যাননি তবে কেউ বারবার ভুল পাসওয়ার্ড দেয়ায় ফোন লক হয়েছে তবে আপনি এই পদ্ধতি try করে দেখতে পারেন। কাজ হবেই এমন না তবে try করতে তো ক্ষতি নেই।
★ লক অবস্থায় ফোনটিতে একটি কল দিন।
★ কল receive করে home/middle বাটন চাপুন।
★ ফোনের settings এ যান এবং security থেকে pattern বা password disable(none) করে দিন।
★ টোটাল কাজের সময় কল disconnect করা যাবে না।

পদ্ধতি - ২
★ যদি আপনার ফোনে গুগল অ্যাকাউন্ট অ্যাক্টিভ করা থাকে তবে ফোন লক হওয়ার পর গুগল অ্যাকাউন্ট চাইলে আপনার play store এ যে অ্যাকাউন্ট দেয়া আছে সেটা দিয়ে সাইন ইন করুন।
★ যদি আপনার ফোনে ইন্টারনেট কানেকশান অন থাকে এবং অ্যাকাউন্টে কোনো প্রব্লেম না থাকে অথবা একের অধিক অ্যাকাউন্ট না থাকে তবে কিছুক্ষনের মধ্যেই আপনার অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই হবে এবং নতুন পাসওয়ার্ড বা pattern দিতে বলবে।
★ নতুন password দিন এবং ফোন খুলে যাবে।
★ যদি ফোন এ ইন্টারনেট অন না থাকে তবে আপনি ADB দিয়ে পিসি এর সাহায্যে ফোন এর ডাটা অন করতে পারবেন যেমন ওয়াইফাই অন করতে এই কোড (adb shell svc wifi enable) আর ADB সম্পর্কে নিচের পদ্ধতিগুলোতে বিস্তারিত পাবেন।

পদ্ধতি - ৩
★ এই পদ্ধতিতে লক খোলা একটু কঠিন আর কম্পিউটার প্রয়োজন হবে।
★ কম্পিউটার উইন্ডোজ হলে cygwin এবং ADB ইন্সটল করা থাকতে হবে। লিনাক্স হলে cygwin প্রয়োজন নেই।
★ ফোন এ USB debugging on করা থাকতে হবে (Settings>Developers options>USB debugging)।
★ ADB driver এ ফোন আপনার পিসি তে না পেলে আপনার ফোন এর জন্য compatible driver পিসি তে ইন্সটল করা থাকতে হবে।
★ সব ঠিক মত সেটআপ করা থাকলে ফোন অন করা অবস্থায় কেব্‌ল দিয়ে পিসি এর সাথে connect করুন।
★ কম্পিউটারে RUN ওপেন করুন (window+R অথবা সার্চ এ যেয়ে RUN লিখলেই চলে আসবে অথবা স্টার্ট মেনুতেও পাবেন) ।
★ RUN ওপেন হলে বক্স এ cmd লিখে এন্টার চাপুন। কালো রং এর command prompt window ওপেন হবে।
★ cmd তে adb shell লিখে এন্টার চাপুন।
★ আবার rm /data/system/gesture.key লিখে এন্টার চাপুন। ( pattern এর বদলে password দেয়া থাকলে gesture এর যায়গায় password লিখবেন)
★ ফোন পিসি থেকে আনপ্লাগ না করেই ফোন restart দিন।
★ ফোন চালু হলে পিসি থেকে কানেকশান খুলে ফেলুন।
★ এবার pattern বা password চাইলে নিজের ইচ্ছে মত যে কোনটা দিন। ফোন ওপেন হয়ে যাবে।
Cygwin লিঙ্ক এবং গাইড - https://cygwin.com/install.html
ADB লিঙ্ক - http://adbtoolkit.com/adb-toolkit-1.5.9.rar
গাইড - http://www.youtube.com/watch?v=uVU8vQVKo6I

পদ্ধতি - ৪
★ ৩ নাম্বার পদ্ধতির মতই requirement এবং নিয়ম শুধু এই পদ্ধতিতে CMD code গুলো অন্য রকম দিতে হবে (প্রতিটা লাইন লেখার পর একটা করে এন্টার চাপতে হবে)
adb devices
adb shell
cd data/system
su
rm *.key

পদ্ধতি - ৫
★ ৩ নাম্বার পদ্ধতির মতই requirement এবং নিয়ম শুধু এই পদ্ধতিতে CMD code গুলো অন্য রকম দিতে হবে (প্রতিটা লাইন লেখার পর একটা করে এন্টার চাপতে হবে)
adb shell
cd /data/data/com.android.providers.settings/databases
sqlite3 settings.db
update system set value=0 where name='lock_pattern_autolock';
update system set value=0 where name='lockscreen.lockedoutpermanently';
.quit

পদ্ধতি - ৬
★ উপরের নিয়মে পিসি সেট আপ করে ফোন পিসি তে কানেক্ট করুন। অথবা ফোন অনুযায়ী driver download করে পিসি সেট আপ করুন।
★ ফোন এ USB debugging অন থাকতে হবে।
★ নিচের লিঙ্ক থেকে Bypass Security Hack নামের ফাইল টি নামিয়ে পিসি তে extract করুন।
★ SQLite Database Browser 2.0.exe ফাইল টি ওপেন করুন।
★ pull settings.db.cmd ফাইল টি চালু করুন । এটা আপনার ফোন এর সেটিংস্‌ ফাইল ফোন থেকে বের করে আনবে।
★ বের হওয়া settings.db ফাইলটা drag (click করে ধরে টেনে) করে SQLite Database Browser 2.0.exe এর উপর ছেড়ে দিন।
★ browse data tab এ যান এবং টেবিল থেকে ক্লিক করে লিস্ট থেকে secure সিলেক্ট করুন।
★ এবার নিচের মত করে করুন।
★ Pattern হলে - lock_pattern_autolock খুঁজে বের করে record ডিলিট করে দিন। database সেভ করে ক্লোজ করে দিন এবং extract করা bypass Security Hack থেকে push settings.db.cmd চালু করুন। ফোন restart দিন।
★ PIN lock হলে - lockscreen.password_type খুঁজে বের করুন আর না থাকলে তৈরি করুন। তারপর এতে ডাবল ক্লিক করে এর value পরিবর্তন করে 65536 দিন। lock_pattern_autolock খুঁজে বের করে record ডিলিট করে দিন (খুঁজে না পেলে দরকার নেই)। database সেভ করে ক্লোজ করে দিন এবং extract করা bypass Security Hack থেকে push settings.db.cmd চালু করুন। ফোন restart দিন।
★ Password lock হলে - lockscreen.password_salt খুঁজে বের করে record ডিলিট করে দিন। lockscreen.password_type খুঁজে বের করে record ডিলিট করে দিন। database সেভ করে ক্লোজ করে দিন এবং extract করা bypass Security Hack থেকে push settings.db.cmd চালু করুন। ফোন restart দিন।
★ এবার pattern বা pasword চাইলে নিজের ইচ্ছে মত যে কোনটা দিন। ফোন ওপেন হয়ে যাবে।
Bypass security hack লিঙ্ক - http://forum.xda-developers.com/attachment.php?attachmentid=2532216&d=1390399283

পদ্ধতি - ৭
★ এই পদ্ধতির জন্য ফোন এ custom recovery (cwm,cot,twrp,xrec,ctr etc)ইন্সটল করা থাকতে হবে।
★ নিচের থেকে Pattern Password Disable ফাইল টি ডাউনলোড করে SD Card (memory card) এ রাখুন। পিসি বা অন্য ফোন দিয়ে করতে পারেন।
★ কার্ড টি ফোনে লাগিয়ে ফোন recovery তে boot করুন। (walton/symphony হলে volume- অথবা volume+ , samsung হলে volume+ এবং home button চেপে ধরে ফোন power button চেপে অন করা) । অথবা ফোন অনুযায়ী ভিন্ন combination ও হতে পারে।
★ SD Card এ রাখা zip ফাইলটা install from SD card থেকে ফ্ল্যাশ করুন।
★ ফোন restart করুন।
★ এবার pattern বা pasword চাইলে নিজের ইচ্ছে মত যে কোনটা দিন। ফোন ওপেন হয়ে যাবে।
Pattern password disable লিঙ্ক - http://forum.xda-developers.com/attachment.php?attachmentid=2532214&d=1390399283

পদ্ধতি - ৮
★ এই পদ্ধতির জন্য ফোনে custom recovery (cwm,cot,twrp,xrec,ctr etc)ইন্সটল করা থাকতে হবে।
★ নিচের থেকে Aroma File manager.zip ফাইলটা ডাউনলোড করে SD Card (memory card) এ রাখুন। পিসি বা অন্য ফোন দিয়ে করতে পারেন।
★ কার্ড টি ফোনে লাগিয়ে ফোন recovery তে boot করুন। (walton/symphony হলে volume- অথবা volume+ , samsung হলে volume+ এবং home button চেপে ধরে ফোন power button চেপে অন করা)। অথবা ফোন অনুযায়ী ভিন্ন combination ও হতে পারে।
★ mount নামে recovery তে একটি অপশন পাবেন। সেখান থেকে সব কিছু mount করুন।
★ update থেকে SD Card এ রাখা ফাইলটা update করুন।
★ Aroma file manager ওপেন হবে।
★ menu থেকে settings সিলেক্ট করে নিচে mount all partition in startup সিলেক্ট করে Aroma file manager exit করুন।
★ আবার update থেকে Aroma file manager.zip টা update করুন এবং এটি ওপেন হবে।
★ এবার data/system থেকে ‘gesture.key’ (pattern lock) অথবা password.key (password lock) ফাইল খুঁজে ডিলিট করে দিন। (লং প্রেস করলে ডিলিট অপশন আসবে)।
★ ফোন restart করুন।
★ এবার pattern বা pasword চাইলে নিজের ইচ্ছে মত যে কোনটা দিন। ফোন ওপেন হয়ে যাবে।
★ আপনার custom recovery তে যদি নিজস্য file manager থাকে যেমন TWRP তবে aroma file manager ছাড়াই আপনি ওটা দিয়েও process টা করতে পারবেন।
Aroma file manager লিঙ্ক - http://forum.xda-developers.com/attachment.php?attachmentid=2532253&d=1390400421

পদ্ধতি - 9
★ এই পদ্ধতির জন্য আপনার ফোন rooted হতে হবে এবং ফোন এ আগে থেকে sms bypass অ্যাপ্লিকেশান ইন্সটল করা থাকতে হবে।
★ নিচের লিঙ্ক থেকে sms bypass অ্যাপ টি নামিয়ে phone এ ইন্সটল করে নিন।
★ অ্যাপটি ওপেন করুন ।
★ super user permission চাইলে permission দিন।
★ অ্যাপ টি ওপেন হলে enable remote password reset এ টিক দেয়া না থাকলে দিন।
★ change secret code e নিজের ইচ্ছা মত code দিন। old secret code হলো 1234 .তবে প্রয়োজন মনে না করলে যা আছে তাই রাখতে পারেন।
★ বের হয়ে যান আর কাজ শেষ।
★ কখনো ফোন লক হলে অন্য কোনো ফোন থেকে এই মেসেজ টি আপনার ফোন এ পাঠান , 1234 reset (এখানে 1234 এর জায়গায় আপনি অন্য secret code দিলে সেটা দিবেন। খেয়াল রাখবেন 1234 এর পর একটি space আছে)
★ আপনার ফোন টি restart নিবে এবং লক খুলে যাবে।
★ যদি restart এর পরেও pattern lock দেখতে পান তবে ইচ্ছা মত যে কোনটা দিন লক খুলে যাবে।
sms bypass লিঙ্ক - https://www.dropbox.com/s/iuxvesesgxfpqxe/SMS%20ByPass%20App%20For%20Android.apk

পদ্ধতি - ১০
★ এই পদ্ধতির জন্য আমরা অধিকাংশ বাংলাদেশীই অনুপযুক্ত কারন এটাতে আপনাকে play store থেকে 4.38 ডলার মুল্ল্যের অ্যাপ্লিকেশান কিনতে হবে। তবুও এটি দেয়া হল কারন অনেকের কাজে লাগতেও পারে।
★ এই সিস্টেম এ আপনার ফোন এ ইন্টারনেট অন থাকতে হবে এবং পিসি থাকতে হবে।
★ ফোন এর সাথে কোনো ডাটা কেব্‌ল লাগানো থাকা যাবে না। মানে ফোন চার্জ এ থাকলে চার্জ খুলে ফেলুন।
★ ফোনে ইন্টারনেট চালু অবস্থায় পিসি দিয়ে নিচের লিঙ্ক এ দেয়া অ্যাপটি তে যান এবং playstore এ আপনার ফোন এ যে অ্যাকাউন্ট দিয়ে সাইন ইন করা সেই অ্যাকাউন্ট দিয়ে সাইন ইন করে অ্যাপ টি কিনে ইন্সটল করুন।
★ অ্যাপ টি অটো আপনার ফোন এ ইন্সটল হয়ে যাবে।
★ ইন্সটল হওয়ার পরে ফোন এ চার্জার লাগান।
★ আপ্পতি অ্যাক্টিভ হবে এবং আপনি ফোনে activate নামে একটি বাটন দেখতে পাবেন।
★ ওটা ক্লিক করলেই আপনার ফোন টির পাসওয়ার্ড খুলে যাবে,
screen lock bypass pro লিঙ্ক - https://play.google.com/store/apps/details?id=net.thomascannon.screenlockbypass.pro

পদ্ধতি - ১১
★ এই পদ্ধতিটি সর্বশেষ উপায়। এর জন্য কোনো requirement নেই। সব ফোনেই এটি কাজ করবে। তবে এই পদ্ধতিতে আপনার SD Card এবং Phone memory এর ফাইল ছাড়া ফোনে ইন্সটল করা সব অ্যাপ্লিকেশান/গামেস/ডাটা/সেটিংস্‌ মুছে যাবে। মানে ফোন কিনার সময় যেমন ছিল তেমন হয়ে যাবে তাই এটাকে সর্বশেষ পদ্ধতি হিসেবা দেয়া হল এবং যাদের উপরের পদ্ধতিগুলো কাজ করবেনা বা requirements মিলবে না বা ঝামেলার মনে হয় তারা এই পদ্ধতি অনুসরন করবেন।
★ ফোন বন্ধ করে recovery তে boot করুন। (walton/symphony হলে volume- অথবা volume+ , samsung হলে volume+ এবং home button চেপে ধরে ফোন power button চেপে অন করুন। অথবা ফোন অনুযায়ী ভিন্ন combination ও হতে পারে। recovery তে wipe data / factory reset করুন। বিভিন্ন custom recovery তে অপশন টা অন্য নাম এ থাকতে পারে।
★ ফোনে restart দিন।
আশা করছি কোনো না কোনো পদ্ধতি কার না কার কাজে আসবে।
[Read More...]


নিয়ে নিন HD ফেসবুক চ্যাট ইমু । যারা ফেসবুক চালান তারা একবার হলেও এদিকে আসেন
বিল গেটস ::: কম্পিউটার জগতের জীবন্ত কিংবদন্তী
Youtube এর Video দেখুন,শুধু মাত্র নিচের Addon ডাউনলোড এর মাধ্যমে ...
বই ও সফটওয়্যারের জন্য আপনাকে আর কারো কাছে সাহায্য চাওয়া লাগবে না …… আমার সংগ্রহের সবকিছু শেয়ার করলাম
 

Flash Labels by Way2Blogging

Translate

free counters

Clock

Return to top of page Copyright © 2010 | Platinum Templates Converted into Blogger Template by SEO Templates
^ Back to Top