0 আসুন YouTube এর কিছু লুকনো ম্যাজিক দেখি



ম্যাজিক নং ১)প্রথমে এই লিঙ্ক এ চলে যান বা ইউটুব.কম খোলেন,
এবার সার্চ বার এ Doge meme লিখে সার্চ দিন আর দেখুন ম্যাজিক, আপনার ইউটিউব এর ফ্রন্ট স্টাইল আর কালার পরিবর্তন হয়েগেছে নীচের ছবির মতো।
Doge meme
ম্যাজিক নং ২)
এবার সার্চ বার এ Beam me up Scotty লিখে সার্চ দিন বা এন্টার এ চাপ দিন, দেখবেন আপনার ইউটিউব স্ক্রিন এ বৃষ্টির মতো এফেক্ট উপর থেকে নীচের দিকে পরছে।
স্ক্রীন সট টি দেখুন,
Beam me up Scotty

ম্যাজিক নং ৩)
এই ম্যাজিকটা খুব মজাদার Use the Force Luke লিখে সার্চ দিন বা এন্টার চাপুন, আপনার ইউটিউব অ্যানিমেটেড হয়ে যাবে ভিডিও এর সঙ্গে টেক্সট গুলো স্ক্রীন এ ভাসতে থাকবে।
স্ক্রীন সট টি দেখুন,
Use the Force Luke
ম্যাজিক নং ৪)
এবার আসি সবথেকে মজাদার ম্যাজিক এ এটা আমার খুব ভালো লেগেছে আশা করি আপনাদেরও খুব ভালো লাগবে, এই ম্যাজিক এ ইউটিউব গানের তালে তালে নাচতে থাকবে।
ম্যাজিকটি দেখার জন্য আপনাকে সার্চ বারে Do the Harlem Shake লিখে সার্চ দিতে হবে কিছুক্ষণের মধ্যে একটা গান বাজবে আর ইউটিউব নাচবে।
do the harlem shake
[Read More...]


0 Paragraph: Life of Slum Dwellers




People who live in slums are known as slum dwellers. Poor homeless people make slums in towns and cities for their existence. Slums are mostly found in big cities like Dhaka and Chittagong. Poor people from different corners of the country gather in cities for their living. Since they have no place to live in and they are unable to pay the high rent of house, they make a slum in any open place and start living there. They build their houses with polythene and bamboo slates. Their floor remains dump and there is not enough ventilation. They live in an unhealthy condition. They earn their living by physical labour or any small business. Women of these families work as house maid or wage earners. They are deprived of the basic needs of human being. They cnnot send their children to school. They suffer from starvation and diseases. There is no proper sanitation or drainage system in the slums. Recent reports show that the slums have become a safe place for many criminals. Drugs are easily found there. Many young members of the slums are involved in different crimes. But we cannot blame these poor, deprived and uneducated slum dwellers only. They are deprived of all sorts of citizen rights. It is the duty of the government or the state authority to ensure them a better life.It is not wise to hate the slum dwellers. Rather we all should work together to create a self reliant Bangladesh so that no more slum is created.

[Read More...]


0 Nexus Root Toolkit (100% Safest, Easiest, Smartest & Trusted)



Backup/Restore
    Lock/Unlock
    Root/Unroot
    Flash Stock ROM

Nexus Root Toolkit (100% Safest, Easiest, Smartest & Trusted): http://www.wugfresh.com/nrt/

Universal Naked Driver (USB Driver): http://forum.xda-developers.com/google-nexus-5/development/adb-fb-apx-driver-universal-naked-t2513339

Watch & Follow step by step: https://www.youtube.com/watch?v=KnlUdjUaD3Q&app=desktop

Supported Nexus Devices:

· Galaxy Nexus: GSM Models (both yakju and non-yakju builds)
· Galaxy Nexus: CDMA/LTE Verizon Models
· Galaxy Nexus: CDMA/LTE Sprint Models
· Nexus S: Worldwide, i9020t and i9023 Models
· Nexus S: 850MHz, i9020a Models
· Nexus S: Korea, m200 Models
· Nexus S 4G: d720 Models
· Nexus 4: LG Phone
· Nexus 5: LG Phone

· Nexus 6: Motorola Phone

· Nexus 7 1st Gen. (2012) WiFi: ASUS Tablet
· Nexus 7 1st Gen. (2012) WiFi/3G: ASUS Tablet
· Nexus 7 2nd Gen. (2013) WiFi: ASUS Tablet
· Nexus 7 2nd Gen. (2013) WiFi/3G/LTE: ASUS Tablet
· Nexus 9 WiFi: HTC Tablet

· Nexus 9 WiFi/LTE: HTC Tablet
· Nexus 10: Samsung Tablet

[Read More...]


0 ADB, fastboot এবং Driver ইন্সটল।



১. ADB, fastboot এবং Driver ইন্সটল।     >> এখান থেকে fastboot.zip ফাইল টা নামাতে হবে।  http://downloadandroidrom.com/file/tools/fastboot.zip       

          zip ফাইলটা  extract করে desktop এ কপি করুন এবং nexus নামে rename করুন।

    >> nexus 5 এর জন্য নিচের লিংক থেকে driver ডাউনলোড করে নিতে হবে। এখানে কয়েকটা driver আছে। আমার জন্য "universal naked driver" কাজ করেছে।  http://www.theandroidsoul.com/nexus-5-driver-adb-fastboot-installation-guide/

    >> ADB, FASTBOOT এবং driver ঠিকমতো ইন্সটল হয়েছে কিনা সেটা চেক করে নেয়ার জন্য এই কাজটা করতে হবে...                ## মোবাইল developer অপসন থেকে usb  debugging ইনাবল করে নিন। এখন মোবাইল off করে বুটলোডার মুডে যান (power button+volume dawn)। usb ক্যাবল দিএ pc এর সাথে কানেক্ট করুন।

         ##windows এর  start মেনু থেকে cmd টাইপ করে command prompt  চালু করেন। এবার লাইন বাই লাইন type করুন।

cd Desktop  ( enter চাপুন)

cd nexus adb version

        >>জদি সবকিছু ঠিকঠাক থাকে তাহলে এই লেখা উঠবেঃ "android Debug bridge version x.x.x.x"  ২. nexus 5 এর জন্য android 5.0 ডাওনলোড করে নিন। ctrl চেপে ডাউনলোড লিংকে click করুন।

      http://developer.android.com/preview/index.html#Start

৩. android 5.0 এর ফাইলটা extract করুন। এবার hammerhead-lpx13d ফাইল এর ভিতরের সবগুলো ফাইল সিলেক্ট  করে desktop এর nexus ফাইলে paste করুন।

৪. মোবাইল developer অপসন থেকে usb  debugging ইনাবল করে নিন। এখন মোবাইল off করে বুটলোডার মুডে যান (power button+volume dawn)। usb ক্যাবল দিএ pc এর সাথে কানেক্ট করুন।

৫. এখন windows এর start মেনু থেকে command চালু করে লাইন বাই লাইন টাইপ করুন।

>>cd desktop  >>cd nexus  >>fastboot flash bootloader bootloader-hammerhead-hhz12d.img >>fastboot reboot-bootloader  >>fastboot flash radio radio-hammerhead-m8974a-2.0.50.2.21.img  >>fastboot reboot-bootloader 

>>fastboot -w update image-hammerhead-lpx13d.zip

৬. আপনার কাজ শেষ।

NOTE:  >> শেষেরটা  copmplete হতে একটু সময় লাগবে আবং কিছু লেখা আসবে এমন....... not found/connected. এগুলো দেখে                 ঘাবড়াবার কোন কারন নেই।  >> command গুলো টাইপ করার সময় খেয়াল করে আপনার ফাইলগুলোর সাথে নাম মিলিয়ে টাইপ করুন।  >> সব complete হয়ে গেলে প্রথমবার boot হতে সময় লাগবে।## আরো ভালোভাবে বুঝার জন্য এই ভিডিওটা দেখে নিতে পারেন। https://www.youtube.com/watch?v=fdNV52dwyFc

[Read More...]


1 Passport process for Bangladesh: পাসপোর্ট করার সহজ নিয়মাবলী।



Passport
পাসপোর্ট (Passport) ছাড়া আপনি কি নিজকে বাংলাদেশী নাগরিক ভাবতে পারেন। নিজের পাসপোর্ট (Passport) থাকা জরুরী। পত্রিকা পড়ে অনেকের পাসপোর্টকরা নিয়ে ভিতি ভাব আছে । অফিসিয়াল ব্যাপারগুলো আত্মবিশ্বাসের সাথে করলে একটা না একটা উপায় সহজভাবেই বের হয়ে আসে। বর্তমানে অনলাইনে পাসপোট (Passport) ফরম জমা দিলে লম্বা লাইনে দাঁড়াতে হয় না । পরে নিধারিত সময়ে দালালের খপ্পড় বা পাসপোর্ট (Passport) অফিসের কারো কোন সমস্যার ছাড়াই একদম সরাসরি যেয়ে ছবি তুলে ও ফিঙ্গারিং করা যায়। এতে অনাহুত খরচের বালাই নেই।
যারা অনলাইনে মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট করতে যাচ্ছেন, তাদের জন্য ব্যাপারটাকে আরো সহজ করে তোলার জন্য এই পোস্ট। আপনিও খুব সহজেই পারবেন। কারণ অনলাইনে পাসপোর্ট (Passport) পাওয়া অনেক অনেক সহজ একটা কাজ যদি একটু জানা থাকে । পাসপোর্ট (Passport) হাতে পাওয়াসহ সব মিলিয়ে আপনাকে মাত্র তিনদিন যেতে হবে ।আর সাথে টুকিটাকি যদি জানা থাকে তাহলে আর কথাই নেই ।
আসেন, একদম শুরু থেকে শুরু করি অনলাইনে পাসপোর্ট (Passport) ফর্ম পূরণ করা এবং পরের ধাপের কাজগুলো নিয়ে।

প্রথম ধাপ : ব্যাংকে টাকা জমা দেয়া।

  • সোনালী ব্যাংকের কলেজ গেইট শাখায় পাসপোর্ট (Passport) আবেদনের ফি হিসাবে টাকা জমা দিতে হবে। রেগুলার ফি ৩০০০/- টাকা ( ১ মাসের মধ্যে পাসপোর্ট (Passport) পেতে হলে) আর ইমারজেন্সি ফি ৬০০০/- টাকা ( ১৫ দিনের মধ্যে পাসপোর্ট (Passport) পেতে হলে) ।
প্রথমেই টাকা জমা দেয়া প্রয়োজন এই কারণে যে , অনলাইনে ফর্ম পূরণ করার সময় টাকা জমা দেয়ার তারিখ এবং জমাদানের রিসিটের নাম্বারউল্লেখ করার প্রয়োজন হবে। তাই টাকা আগে জমা দেয়া থাকলে একবারেই ফর্ম পূরণ করা হয়ে যাবে।

টিপস

-ভুলেও আবার আগারগাঁও সোনালী ব্যাংকের শাখায় গেলে – – – – – । সোনানী ব্যাংকের কলেজ গেইট শাখায় বেশ দ্রুত টাকা জমাদেয়া যায় , কারণ এইখানে ভিড়টা কম । আপনার সুবিধামত সোনালী ব্যাংকের শাখায় / ব্রাঞ্চে টাকা জমা দিয়ে রিসিট বুঝে নিন ।
লাইনে দাঁড়ালে ব্যাংকের কাজ শুরুর আগেই ব্যাংকের লোকজন রিসিট দিয়ে যাবে। বা নিজেই টাকা দেয়ার রিসিট সংগ্রহ করে নিন । রিসিট পেলেইংরেজি ব্লক লেটার স্পষ্টভাবে পূরণ করুন। সাথে অবশ্যই কলম রাখুন।
(আমি যখন টাকা জমা দিয়েছিলাম , তখন আগারগাঁও ব্রাঞ্চ এ টাকা জমা নিত , এখন খোঁজ নিয়ে দেখলাম সেখানে টাকা জমা নেয়া বন্ধ ! এছাড়াঅনলাইনে যেসব ব্রাঞ্চের লিস্টগুলো আছে , তার অনেকগুলোতেই টাকা জমা নেয় না । তাই ঢাকায় থাকলে কলেজ গেইট ব্রাঞ্চেই যাওয়া বেটার)

দ্বিতীয় ধাপ – অনলাইনে ফর্ম পূরণ

  • অনলাইনে ফরম পূরণের জন্য প্রথমেই যান পাসপোর্ট (Passport) অফিসের এই সাইটে – http://www.passport.gov.bd/http://www.passport.gov.bd/ । নির্দেশনা ভালোভাবে দেখুন , সতর্কতার সাথে একাউন্ট করুন ।আপনার নাম ও ব্যক্তিগত তথ্যাদি ( যেমন নামের বানান, প্যারেন্টস এর নাম ) যেন শিক্ষাগত সার্টিফিকেটের মতই হয় সেদিকে খেয়াল রাখুন। টাকা জমা দেয়ার তারিখ এবং রিসিট নাম্বার উল্লেখ করুন।
সবশেষে আপনি যেদিন ছবি তোলা ও হাতের ছাপ দেয়ার জন্য বায়োমেট্রিক টেস্ট দিতে যেতে চান, সুবিধামত সেইদিনটা নির্বাচন করে সাবমিটকরুন। অর্থ্যাৎ আপনি নিজের পছন্দসই সময়েই যেতে পারছেন ! ব্যাপারটা খু্বই মজার না !
পুনরায় চেক করার পর সবশেষে সাবমিট করুন । সফলভাবে সাবমিশন শেষ হলে পূরণকৃত ফর্মের একটি পিডিএফ কপি আপনার মেইলে চলেআসবে । এইধাপ এইখানেই শেষ।

 টিপস  1

–  অনলাইনে একাউন্ট খোলার পরপরই আপনাকে ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড জানিয়ে দেবে । সেটা সংরক্ষণ করুন। আর ছবিতোলার জন্য যেদিন সময় দেবেন সেদিনটা ফ্রি রাখবেন। সময় লাগতেও পারে এই দিনে যদি মানুষ বেশী হয় ।

তৃতীয় ধাপ

– জমা দেয়ার আগে ফর্মের প্রিন্ট এবং সত্যায়ন আপনার পূরণকৃত ফর্মের যেই পিডিএফ কপিটা পেয়েছেন, সেটার ২ কপি কালার প্রিন্টকরে ফেলুন। যেসব জায়গা হাতে পূরণ করতে হবে সেগুলো করে ফেলুন । আপনার সাইন দিন। এবার নিজের চারকপি ছবি , জাতীয় পরিচয়পত্রেরফটোকপি এবং পাসপোর্ট ফর্ম নিয়ে পরিচিত কোন প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তার কাছ থেকে সত্যায়িত করে নিন। পরিচিত কাউকে দিয়ে সসত্যায়নকরানো দরকার এই কারণে যে, ঐ কর্মকর্তার নাম , যোগাযোগ ও ফোন নাম্বার ফর্মে লিখতে হয়। সত্যায়ন শেষে পুরো ফর্মটি রিচেক করুন।
সত্যায়িত ছবি এবং ব্যাংকের রিসিট আঠা দিয়ে ফর্মের সাথে যুক্ত করুন। সাথে জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপিটি নিন। আপনার ফর্ম জমাএখন দেয়ার জন্য প্রস্তুত।

টিপস  2

– ফর্মের প্রিন্ট করার সময় এক কপি এক্সট্রা করুন। ব্যাকআপ থাকা ভালো । আমার প্রথম পেজ নষ্ট হয়ে গিয়েছিল। শেষ সময়ে ব্যাকআপকপির প্রথম পেইজ দিয়ে দিয়েছি।
ছবি দুই কপি লাগলেও এক্সট্রা দুই কপি করিয়ে রাখা ভালো , পাসপোর্ট অফিসে চেয়ে বসে মাঝে মাঝে। একই কথা জাতীয় পরিচয়পত্রেরব্যাপারেও।

চতুর্থ ধাপ

– ছবি তোলা এবং অন্যান্য আপনার নির্বাচন করা তারিখে সকাল সকাল পাসপোর্ট অফিসে চলে যান । অবশ্যই সাদা পোষাক পরবেন না, ফর্মাল পোষাক পরার চেষ্টা করুন।
সকাল ৯ টার দিকে গেলেই হবে। কোন লাইনে দাঁড়াতে হবে না আপনাকে । সরাসরি মেইন গেইট দিয়ে মূল অফিসে যান। সেখানে দায়িত্বরত সেনাসদস্যকে জিজ্ঞেস করুন কোন রুমে যাবেন ।
প্রথমে আপনাকে আটতলায় যেয়ে ফর্ম দেখিয়ে আনতে হবে। খুবই অল্প সময়ের কাজ । ৮০৩ নাম্বার রুম । সিরিয়াল নেবেন। এবার ৮ তলারথেকে আসতে বলবে ৩ তলায় । সেখানে এসেই আসল কাজ । প্রথমে আপনার ফর্মটি চেক করবে এবং সাইন করে দেবে। সাইন শেষে আপনাকেজানিয়ে দেয়া হবে ছবি তোলার জন্য কোন রুমে যাবে। ঐ রুমগুলো ঠিক পাশেই। সিরিয়াল আসলে ছবি তুলুন, ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিন। ব্যস , কাজ শেষ !
এবার আপনাকে পাসপোর্ট (Passport) রিসিভের একটা রিসিট দেবে। সেটা যত্ন করে রাখুন । পুলিশ ভেরিফিকেশান সাপেক্ষে, রিসিট পাওয়ার একমাস বা ১৫দিনের মধ্যেই আপনি পাসপোর্ট পাবেন ।

আমার টিপস

– আবারো বলছি, সাদা পোষাক পরবেন না , ফর্মাল পোষাক পরার চেষ্টা করুন।
আর সাথে জাতীয় পরিচয়পত্রের মূল কপিসহ সত্যায়িত কপিগুলো নিয়ে যান। তিনতলায় যেয়ে সেখানকার সেনাসদস্যের কাছ থেকে দেখিয়ে নিশ্চিতহয়ে নিন , সব সংযুক্তি ঠিক আছে কিনা। সাথে অবশ্যই কলম রাখুন। আঠা, স্ট্যাপলার, এক্সট্রা ছবিও সাথে রাখুন।
আর যারা সরকারী কর্মকর্তা বা শিশুসহ যাচ্ছেন , তাদের কিছু আলাদা কাগজ লাগবে । সেটার জন্য নির্দেশনা দেখুন । কিংবা ৮০৩ এ যোগাযোগকরুন।

পঞ্চম ধাপ

– পুলিশ ভেরিফিকেশান ও পাসপোর্ট (Passport) রিসিভ ডেট ( টিপস সহ)
পুলিশ ভেরিফিকেশানই আমার কাছে ঝামেলার মনে হয়েছে। যদি আপনার স্থায়ী আর বর্তমান ঠিকানা আলাদা হয় , তবে দুই জায়গাতেই আপনারভেরিফিকেশান হয়ে থাকে। পুলিশের এস বি ( স্পেশাল ব্রাঞ্চ) এই কাজটা করে থাকে।
এবং এইটা করতে যেয়ে পুলিশ বখশিশ হিসাবে টাকা চেয়ে বসে। খুবই ইরিটেটিং একটা ব্যাপার । সেটা ৫০০-১০০০ পর্যন্ত হতে পারে !!!!!
তবে স্ট্রিক্ট থাকলে এটা এড়ানো সম্ভব। আপনি কীভাবে তাদের ফেইস করছেন সেটার উপর নির্ভর করে। সরাসরি বলে দিতে পারেন যে, এইটাআপনার দায়িত্ব, তো টাকা দেয়ার প্রশ্ন কেন। কিংবা বলতে পারেন যে, আপনি ছাত্র , টাকা দেয়া সম্ভব না । ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি !
যাই হোক, ভেরিফিকেশান শেষ হলে আপনার মোবাইলে এস এম এস আসবে। যেদিন এস এম এস আসবে তারপরেই আপনি পাসপোর্ট সংগ্রহকরতে পারবেন।
ব্যস, এইবার পাসপোর্ট হাতে নেয়ার পালা।

ষষ্ঠ ধাপ –পাসপোর্ট সংগ্রহ

এইখানে কাজ সহজ । পাসপোর্ট (Passport) অফিসে চলে যান। লাইনে দাঁড়ান।
সাথে রিসিট আর কলম রাখুন । ৯ টার দিকে গেইট খুলবে। লাইন ধরে প্রবেশ করুন। রিসিট জমা দিন। অপেক্ষা করুন।
এবার আপনার নাম ডাকবে । সাইন করুন , বুঝে নিন আপনার পাসপোর্ট ।

টিপস  3

– হাতে পেয়েই সবার আগে চেক করুন আপনার ইনফোগুলো ঠিক এসেছে কিনা। নিজের এবং পিতামাতার নাম, ঠিকানা এবংঅন্যান্যসব তথ্যগুলো মিলিয়ে নিন।
এই হচ্ছে একটি ঝামেলাবিহীন পাসপোর্টের (Passport) আত্মকাহিনী বা আমি যেভাবে খুব সহজেই পাসপোর্ট পেলাম এর আদ্যোপান্ত । আশা করি কাজেলাগবে।
সবার জন্য শুভকামনা। হ্যাপি পাসপোর্টিং (Passport) !

সংযুক্তি -

০১) আপনার বর্তমান ঠিকানা যদি ঢাকা হয় , তাহলে এখান থেকেই পাসপোর্ট (Passport) করতে পারেন । আলাদা করে দেশের বাড়ির জেলা অফিসে যাওয়ারপ্রয়োজন হবে না।
০২) ব্যাংকে টাকা জমা দেয়ার জন্য যে স্লিপ লাগে , সেখানে আলাদা একাউন্ট নম্বরের প্রয়োজন নেই ।নতুন পাসপোর্ট করা বা রিনিউ এর জন্যআলাদা স্লিপই থাকে ।
০৩) GO: Government order
NOC: NO Objection Certificate
PDS: Proof of retired Date
সরকারী, আধাসরকারী, স্বায়ত্তশাসিত ও রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার স্থায়ী কর্মকর্তা/কর্মচারী, অবসরপ্রাপ্ত সরকারী চাকুরীজীবীরা এই ঘর পুরণ করবেন। আরকমেন্ট থেকে জানা গেল যে সরকারী কর্মকর্তাদের পাসপোর্ট নীল রঙের । পুলিশ ভেরিফিকেশান এর ঝামেলা নাই ।
[Read More...]


নিয়ে নিন HD ফেসবুক চ্যাট ইমু । যারা ফেসবুক চালান তারা একবার হলেও এদিকে আসেন
বিল গেটস ::: কম্পিউটার জগতের জীবন্ত কিংবদন্তী
Youtube এর Video দেখুন,শুধু মাত্র নিচের Addon ডাউনলোড এর মাধ্যমে ...
বই ও সফটওয়্যারের জন্য আপনাকে আর কারো কাছে সাহায্য চাওয়া লাগবে না …… আমার সংগ্রহের সবকিছু শেয়ার করলাম
 

Flash Labels by Way2Blogging

Translate

free counters

Clock

Return to top of page Copyright © 2010 | Platinum Templates Converted into Blogger Template by SEO Templates
^ Back to Top